Tuesday, February 9, 2021

Besic Acknowledge in Electrical

২৫। ১ কিলোগ্রাম কাকে বলে?

উত্তর : ফ্রান্সের স্যাভ্রেতে ইন্টারন্যাশনাল ওয়েটস অ্যান্ড মেজারসে রক্ষিত প্লাটিনাম ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি সিলিন্ডারের ভরকে ১ কিলোগ্রাম বা কিলোগ্রাম বলে।

২৬। ১ কেলভিন কাকে বলে?

উত্তর : পানির ত্রৈধ বিন্দুর তাপমাত্রার ভাগকে ১ কেলভিন বা কেলভিন বলে।

২৭। ১ অ্যাম্পিয়ার কাকে বলে?

উত্তর : শূন্যস্থানে ১ মিটার দূরত্বে অবস্থিত অসীম দৈর্ঘ্যের এবং উপেক্ষণীয় বৃত্তকার প্রস্থচ্ছেদের দুটি সমান্তরাল সরল পরিবাহকের প্রত্যেকটিতে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহ চললে পরস্পরের মধ্যে প্রতিমিটার দৈর্ঘ্যে ২ ১০৭ নিউটন বল উৎপন্ন হয় তাকে ১ অ্যাম্পিয়ার বা অ্যাম্পিয়ার বলে।

২৮। ক্যান্ডেলা কাকে বলে?

উত্তর : ক্যান্ডেলা হচ্ছে সেই পরিমাণ দীপন তীব্রতা, যা কোনো আলোক উৎস একটি নির্দিষ্ট দিকে ৫৪০ ১০১২ হার্জ কম্পাঙ্কের এক বর্ণী বিকিরণ নিঃসরণ করে এবং ওই নির্দিষ্ট দিকে তার বিকিরণ তীব্রতা হচ্ছে প্রতি স্টেরেডিয়ান ঘনকোণে ওয়াট।

২৯। এক মোল কাকে বলে?

উত্তর : যে পরিমাণ পদার্থে ০.০১২ কিলোগ্রাম কার্বন- ১২ এ অবস্থিত পরমাণুর সমানসংখ্যক প্রাথমিক ইউনিট (যেমন- পরমাণু, অণু, আয়ন, ইলেকট্রন ইত্যাদি বা এগুলোর নির্দিষ্ট কোনো গ্রুপ) থাকে তাকে ১ মোল বলে।

৩০।'কিলোগ্রামে'র সংজ্ঞায় ব্যবহূত সিলিন্ডারটির উচ্চতা ও ব্যাস কত?

উত্তর : ব্যাস ৩.৯ cm এবং উচ্চতা ৩.৯ cm

৩১। ১ এক্সামিটার (১  Em) কত মিটারের সমান?

উত্তর : ১০১৮ m

৩২। ১ পেটামিটার (১ pm) কত মিটারের সমান?

উত্তর : ১০১৫ m

৩৩। ১ টেরাগ্রাম (১ Tg) কত গ্রামের সমান?

উত্তর : ১০১২ g

৩৪। ১ গিগাবাইট (১ GB) কত বাইটের সমান?

উত্তর : ১০৯ B

৩৫। ১ মেগাওয়াট (১ MW) কত ওয়াটের সমান?

উত্তর : ১০১৬ W

৩৬। ১ কিলোভোল্ট (১ KV) কত ভোল্টের সমান?

উত্তর : ১০৩ V

৩৭। ১ হেক্টোজুল (১ hJ) কত জুলের সমান?

উত্তর : ১০২ J

৩৮। ১ ডেকানিউটন (১ daN) কত নিউটনের সমান?

উত্তর : ১০১ N

৩৯। ১ ডেসিও'ম (১ d) কত ও'মের সমান?

উত্তর : ১০১

৪০। ১ সেন্টিসিটার (১ cm) কত মিটারের সমান?

উত্তর : ১০২ m

৪১। ১ মিলি অ্যাম্পিয়ার (১ mA) কত অ্যাম্পিয়ারের সমান?

উত্তর : ১০৩ A

৪২। ১ মাইক্রোভোল্ট (১ V) কত ভোল্টের সমান?

উত্তর : ১০৬ V

৪৩। ১ ন্যানোসেকেন্ড (১ ns) কত সেকেন্ডের সমান?

উত্তর : ১০৯ s

১। BR Powergen এর মিশন কি? 
উত্তরঃ দেশের ক্রমর্বধমান বিদ্যুৎ চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে সরকারের গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন ।

২। BR powergen এর পাওয়ার প্লান্ট   কোথায় অবস্থিত  এবং কত মেগাওয়াটের? 
উত্তরঃ a. শ্রীপুর ১৫০ মেঃওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
b. মিরসরাই ১৫০ মেঃ ওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
c. কড্ডা ১৫০ মেঃওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

৩। রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের  উৎপাদন ক্ষমতা  কত?  এবং এটি সুন্দরবন থেকে কত কিমি দূরে অবস্থিত ?   
উত্তরঃ ১৩২০ মেগাওয়াট এবং ১৪ কি. মি. 

৪। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র  কোথায় অবস্থিত?  এবং কত মেগাওয়াটের? 
উত্তরঃ ময়মনসিংহ এবং ৫০ মেগাওয়াটের।


৫। আর্থিং কি?

অনাকাঙ্খিত বিদ্যুৎ থেকে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, সরাঞ্জাম ও মানুষ কে রক্ষা করার জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির মেটাল বা বাহিরাবরণ থেকে কারেন্টকে কোন পরিবাহী দ্বারা মাটিতে প্রেরণ করার ব্যবস্থা কে আর্থিং বলে।

৬।নিউট্রাল কি?

নিউট্রালের মধ্যে শুধু কারেন্ট থাকে। আর নিউট্রাল যদি না থাকে তাহলে সার্কিট ক্লোজ হবে না। আর ক্লোজ না হলে কারেন্ট ও প্রবাহিত হবে না। কারেন্ট নিউট্রালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং তা সিস্টেম কে সচল রাখে। নিউট্রাল কারেন্টের জন্য অপেক্ষাকৃত ছোট পথ প্রদান করে থাকে।

৭।আর্থিং কেন ব্যবহার করা হয়ে থাকে?

আর্থিং কে অনেকেই গ্রাউন্ডিং বলে থাকে। কোন কারনে লাইনে লিকেজ কারেন্ট হলে আর্থিং সেই লিকেজ কারেন্ট কে কোন প্রকার বিপদ না ঘটিয়ে তারের মাধ্যমে সহজে মাটিতে চলে যেতে সাহায্য করে।

৮।আর্থ করার প্রয়োজনীয়তা কি?

কোন প্রকার ত্রুটি হলে বা লিকেজ কারেন্টকে নিরাপদে প্রেরণ করার জন্য যাতে যন্ত্রপাতির ত্রুটিপুর্ন সার্কিট কে বিচ্ছিন্ন করতে পারে।
ভোল্টেজ সিস্টেমের যেকোন অংশে মাটির তুলনায় যেন নির্দিষ্ট থাকে তার ব্যবস্থা করা।
ত্রুটি বা সিস্টেমে সমস্যার কারনে যন্ত্রপাতির ভোল্টেজ যেন মাটির তুলনায় বিপদজনক পর্যায় না যায় তা নিশ্চিত করা।

৯।নিউট্রাল লাইনে শক করে না কেন?

অনেকের মাঝে প্রশ্ন থাকে যে, নিউট্রাল লাইন দিয়ে যদি বৈদ্যুতিক কারেন্ট ফেরত যায় তাহলে কারেন্ট শক করে না কেন???
আমরা এটা জানি যে বৈদ্যুতিক শকের মাত্রা নির্ভর করে বৈদ্যুতিক চাপ তথাঃ ভোল্টেজের উপর। তাহলে যেহেতু নিউট্রাল লাইনের ভোল্টেজ শূন্য এবং নিউট্রাল কে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আর্থের সাথে গ্রাউন্ডিং করা হয়ে থাকে, তাই এতে কোন বৈদ্যুতিক চাপ না থাকায় আমাদের শক লাগে না।
তবে হ্যা, এই কাজটি কখনো করতে যাবেন না কারন সিস্টেমে অনেক সময় ত্রুটি থাকার কারনে লাইনের ফল্ট কারেন্ট এর ভিতর দিয়ে কিছু লিকেজ ভোল্টেজ প্রবাহিত হতে পারে।

১০। আর্থিং এবং নিউট্রালের মাঝে প্রার্থক্য:

আর্থিং সরাসরি মাটির সাথে যুক্ত থাকে যেখানে নিউট্রাল লাইন সরাসরি পাওয়ার স্টেশন বা ট্রান্সফরমারে ফেরত যায়।স্বাভাবিক অবস্থায়, নিউট্রালে কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং তা অপেক্ষাকৃত ছোট পথ প্রদান করে যেখানে আর্থিং ব্যবহারকারিকে নিরাপত্তা প্রদান করে অর্থাৎ বিপদজনক পরিস্থিতিতে শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে দ্রুত বিদ্যুৎ মাটিতে প্রেরণ করে থাকে।

১১। আর্থিং রেজিস্ট্যান্স কত হওয়া দরকার?

বাসা-বাড়ীর জন্য সর্বোচ্চ ৫ ওহম হওয়া দরকার, এর বেশি হওয়া চলবে না।সাব-স্টেশন ও পাওয়ার লাইনের জন্য সর্বোচ্চ ১ ওহম হওয়া দরকার।ফেজ, নিউট্রাল ও আর্থ তারের স্টান্ডার্ড কালার বর্তমানে আন্তর্জাতিক নিয়মে ফেজ বা লাইভ তার কে বাদামি রংনিউট্রাল তারকে হালকা নীল রংএবং আর্থ তারকে সবুজ বা হলুদ এর অন্তরিত স্ট্রিপ করা হয়।

১২। বাসা-বাড়িতে আর্থিং করার নিয়মঃ

আসলে আর্থিং করার নিয়ম প্রয়োগভেদে আলাদা আলাদা। তবে বাসা-বাড়িতে আর্থিং করা হয় মাটিতে রড ঢুকিয়ে। মেইন ডিস্ট্রিবিউশন প্যানেলের নিউট্রালের সাথে রডের উপরের প্রান্তে তার ভালোভাবে যুক্ত করে আর্থিং করা হয়।সাধারণত বালু যুক্ত মাটি, শুকনো মাটি, পাথরে মাটিতে পাঁচ ফুটের বেশি গর্ত খুঁড়ে সেখানে পানি এবং লবনের মিশ্রন তৈরি করে দিতে হয়।এরপর ধাতুর প্লেট রেখে তার সাথে আর্থিং এর তার যুক্ত করে বাহিরে এনে মেইন ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ডের নিউট্রালের সাথে কানেক্ট করতে হয়। চিকন জি-আই পাইপ দিয়ে আর্থিং করা হয়ে থাকে।যেসব ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি বাহিরাবরণ ধাতুর তৈরি সেসব যন্ত্রপাতি বডি আর্থি করতে হয়। এছাড়া বাসাবাড়ি, দোকান, গ্রাহক পর্যায়ে লো-ভোল্টেজ(২২০/৪৪০)ভোল্টে গ্রাহকের জন্য আর্থ রেজিস্ট্যান্স ৫ ওহমের নিচে হতে হবে।

#PGCB_পরীক্ষার_জন্য_পাওয়ার_সেক্টর_গুরুত্বপূর্ণ_প্রশ্নোত্তর:
Copy & Past
১০০ টি তথ্যঃ
1.মোট উৎপাদন ক্ষমতাঃ ২২,৭৮৭মেগাওয়াট
2. দৈনিক মোট উৎপাদনঃ ১০,০০০-১২,০০০মেগাওয়াট
3. এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ উৎপাদিত হয়েছেঃ ১২,৮৯৩মেগাওয়াট
4. মোট পাওয়ার প্ল্যান্টঃ ১৩৭টি
5. মোট ডিস্ট্রিবিউশন লসঃ ৯.৩৫%
6. মোট ট্রান্সমিশন লস: ২.৮৫%
7. সবচেয়ে বড় পাওয়ার প্ল্যান্টঃ আশুগঞ্জ
8. বড়পুকুরিয়া কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ৫২৫ মেগাওয়াট
9.রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কোনটিঃ ইউরেনিয়াম-২৩৫
10. রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি সাপ্লাইয়ারঃ রাশিয়া
11. একবার জ্বালানি দিয়ে কত বছর চলবে রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রঃ ৬০ বছর
12. ২য় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় হবেঃ হিজলা, বরিশাল
13. CCPP কি?- কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট
14. সবচেয়ে কম খরচে কোন জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, ২.৮টাকা
15. ভারত থেকে কি পরিমাণ বিদ্যুৎ নিয়ে আসা হয়ঃ ১১৬০মেগাওয়াট
16. শীতকালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ মোট চাহিদার ৫০-৬০%
17. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ সিলেট
18. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ রংপুর
19. কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কোন গ্রেডের কয়লা ব্যবহার করা হয়ঃ বিটুমিনাস/সাব-বিটুমিনাস
20. ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠান কয়টিঃ ৬টি
21. আরইবি আর পিবিএস কি একঃ না
22. পিবিএস কয়টিঃ ৮০ টি
23. HSD কীঃ HIGH SPEED DIESEL
24. HFO কী: HEAVY FUEL OIL
25. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার জেনারেট করা হয় কোন জ্বালানি দিয়ে? –প্রাকৃতিক গ্যাস(৬৩%)
26. বাংলাদেশ শতভাগ বিদ্যুৎয়িত হবেঃ ২০২১ সালে
27. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৫১০ কিলোওয়াট আওয়ার
28. জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ক্ষমতাঃ ১টি, ২৩০মেগাওয়াট
29. ৪০০ লেভি লাইন কয়টিঃ ৬টি
30. ৭৬৫ কেভি লাইন কোথায় হচ্ছেঃ ভুলতা
31. রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ১৩২০ মেগাওয়াট
32. মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১২০০ মেগাওয়াট
33. পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১৩২০ মেগাওয়াট
34. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ২*১২০০= ২৪০০ মেগাওয়াট
35. প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৩ সাল
36. দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৪ সাল
37. ২০২১ সালের মধ্যে বায়ুকল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের লক্ষ্যমাত্রাঃ ১৩৭০মেগাওয়াট
38. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৬২৮মেগাওয়াট
39. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রাঃ মোট ক্ষমতার ১০%
40. কুইক রেন্টাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ১৮৯০মেগাওয়াট
41. বিদ্যুৎ সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীঃ ৯৯%
42. মোট ট্রান্সমিশন লাইনঃ ১২,১১৯ সার্কিট কিমি
43. বিতরণ লাইনঃ ৫লক্ষ ৬০ হাজার কিমি
44. গ্রাহক সংখ্যাঃ ৩ কোটি ৬৪ লক্ষ
45. বাংলাদেশের বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সীঃ ৫০হার্জ
46. পিক লোড পাওয়ার প্ল্যান্ট কীঃ পিক টাইমে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের জন্যে যেসকল প্ল্যান্ট চালানো হয়।
47. অফ পিক ও অন পিক বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ 7000/11000MW
48. দেশের প্রথম বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র কোথায়ঃ জল্কুড়ি, নাঃগঞ্জ(৩ মেগাওয়াট)
49. ১ম HVDC সাবস্টেশনঃ ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া
50. ২য় HVDC সাবস্টেশনঃ দেবপুর, কুমিল্লা
51. সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রান্সমিশন লাইনঃ KHULNA-VERAMARA(353CKT KM)
52. হাই জেনারেশন , লো ডিমান্ড এরিয়াঃ সিলেট
53. লো জেনারেশন, হাই ডিমান্ড এরিয়াঃ রংপুর
54. সাবস্টেশন থেকে সাবস্টেশনে যোগাযোগের মাধ্যমঃ SCADA+PLCC
55. SCADA: SUPERVISORY CONTROL & DATA ACQUISITION
56. SREDA: SUSTAINABLE AND RENEWABLE ENERGY DEVELOPMENT AUTHORITY
57. NLDC: NATIONAL LOAD DISPATCH CENTRE
58. গ্রিডে ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাঃ ১৬,০০০ মেগাওয়াট
59. ইন্টারকানেক্টেড গ্রিড সংখ্যাঃ ১টি
60. ২০২১ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ২৪,০০০ মেগাওয়াট
61. ২০৩০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৪০,০০০ মেগাওয়াট
62. ২০৪০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৬০,০০০ মেগাওয়াট
63. LNG টার্মিনাল কোথায় হবেঃ মহেশখালী
64. পাওয়ার হাবঃ মহেশখালী, আশুগঞ্জ, পায়রা,ভেড়ামারা, মাতারবাড়ী
65. যমুনা নদীর উপর দিয়ে যে লাইন গেছে তার ভোল্টেজ কতঃ ২৩০ কেভি
66. ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুতের দামঃ ৫টাকা ৩৪ পয়সা
67. নেক্সট যেসব দেশ হতে বিদ্যুৎ আমদানি করা হবেঃ নেপাল, ভূটান
68. পিকিং পাওয়ার প্লান্ট কি ২৪ঘন্টা চলেঃ না, পিক টাইমে চলে
69. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ ঢাকা জোনে, ৩৯ টি
70. সবচেয়ে কম পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ রংপুর, ময়মনসিংহ, ৭ টি করে
71. সবচেয়ে বড় সোলার পাওয়ার প্ল্যাণ্টঃ ২৮ মেগাওয়াট,হিনলা, টেকনাফ
72. প্রথম আইসোলেটেড গ্রিডঃ হাতিয়া, নোয়াখালী
73. দেশের প্রথম বায়ুকলঃ সোনাগাজী, ফেনী
74. দেশের ২য় বায়ুকলঃ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
75. সাবস্টেশনে কত ভোল্টের ডিসি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়ঃ ১১০ ভোল্ট ডিসি
76. আপকামিং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পঃ সাঙ্গু নদী(১৪০মেগাওয়াট), মাতামুহুরি নদী(৭৫মেগাওয়াট)
77. পার ইউনিট সোলার কস্টঃ ১৬.১৪টাকা
78. পার ইউনিট কয়লা কস্টঃ ৭.৩৮ টাকা
79. পার ইউনিট গ্যাস কস্টঃ ২.৮ টাকা
80. পার ইউনিট ফার্নেস ওয়েল কস্টঃ ১১.৪৮ টাকা
81. পার ইউনিট জলবিদ্যুৎ কস্টঃ ১.৩২টাকা
82. কয়লা আমদানি করা হয় মূলতঃ ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া
83. দেশের প্রথম গ্যাস ইন্সুলেটেড সাবস্টেশন : ধানমন্ডি
84. ওয়েভ ট্রাপ কোথায় ব্যবহার করা হয়ঃ PLCC
85. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জেনারেটিং ভোল্টেজঃ ২২.০৫কেভি(আশুগঞ্জ)
86. ১ মেগাওয়াটে কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা চালাতে কয়লা লাগেঃ ১০ টন
87. COD: COMMERCIAL OPERATION DATE
88. DCT: DEPENDABLE CAPACITY TEST
89. RRT: RELIABILITY RUN TEST
90. পীক আওয়ারঃ বিকাল ৫ টা থেকে-রাত ১১টা
91. অফপিক আওয়ারঃ রাত ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা
92. ট্রান্সমিশন লাইনে যে কন্ডাক্টর ব্যবহার করা হয়ঃ ACCC/ACSR
93. একটি ৪০০ কেভি লাইনে ডিস্ক ইন্সুলেটর লাগে ঃ ২১ টি
94. গ্রিড রিংঃ ২ টি,ঢাকা, চট্টগ্রাম
95. আপকামিং সর্ববৃহত সুইচিং সাবস্টেসনঃ গোপালগঞ্জ
96. ব্রাউনআউট কিঃ পাওয়ার ঠিক থাকার পরেও ভোল্টেজের আপডাউন করলে
97. ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে কয়টি তার থাকেঃ ৫/৬টি
98. SUBSTATION –SUBSTATION যোগাযোগের জন্যেঃ OPTICAL GROUND WIRE
99. PGCB কার কাছে অপটিক ফাইবারের ব্যান্ডউইথ বিক্রি করেঃ জিপি সহ টেলিকম সেক্টর
100. ট্রান্সফর্মার ওয়েলের বাণিজ্যিক নামঃ পাইরানল

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর......

প্রশ্ন: VCB কাকে বলে??

উওর: VCB অর্থ Vacuum circuit breaker.11kv লাইন অন অফ করার জন্য যে সার্কিট ব্রেকার সাধারণত ব্যবহার করা হয় তাকে ভ্যাকুয়াম সার্কিট বেকার বা VCB বলে .
(অবশ্যই 500 এম্পিয়ার এর উপরে হতে হবে)

প্রশ্নঃ কোন ধরনের সুইচগিয়ারে ACB ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ (LT Switchgear) লো-ভোল্টেজ লাইনে ACB ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কত প্রকার এবং কি কি?

উওরঃ সাব-স্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়,
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB

প্রশ্নঃ HT/LT সুইচগিয়ারে কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ LBS, VCB, MCCB, MCB, ACB কি?

উওরঃ LBS (Load break switch)
MCB (Miniature circuit breaker)
MCCB (Moulded case circuit breaker)
ACB (AIR Circuit Breaker)
VCB (Vacuum Circuit Breaker)

প্রশ্নঃ বাস-বার কি?

উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(Aluminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।

প্রশ্নঃ কিসের উপরের ভিত্তে করে বাসবার সিলেকশন করা হয়?

উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।

প্রশ্নঃ কেন বাসবার সিলেকশনের ক্ষেত্রে কপার নেয়া হয়?

উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেশি এজন্য।

প্রশ্নঃ সাব-স্টেশন লাইনে CT & PT কিভাবে কানেকশন করা হয়?

উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয় ও
PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়।

প্রশ্নঃ CT কত প্রকার ও কি কি?

উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের,
Wound Current Transformer
Toroidal Current Transformer
Bar-type Current Transformer

প্রশ্নঃ CT 5P 20 30VA রেটিং মানে কি বোঝায়?

উওরঃ5= % of Error
P= Protection Class
20=Multiply by 20 line current
30VA= Barden of circuit breaker

প্রশ্নঃ CT & PT পার্থক্য কি?

উওরঃ
CT হলো হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে।
PT হলো হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ CT & PT তে কোন ধরনের রিলে ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc..

প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা বেশি হয়ে থাকে কেন?

উত্তরঃ ট্রান্সফরমার একটি স্ট্যাটিক ডিভাইস অর্থাৎ স্থির যন্ত্র। এতে কোন ঘূর্ণায়মান অংশ নেই, ফলে ঘর্ষণজনিত কোন ক্ষয় বা লস এতে নেই। অন্যান্য ঘূর্ণায়মান যন্ত্রের তুলনায় ট্রান্সফরমারে লস অনেক কম। তাই ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা সবচাইতে বেশি। ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা ৯৫%-৯৮% পর্যন্ত হয়ে থাকে।

প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে কেন?

উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের মোট লস= কোর লস + কপার লস। কোর লস নির্ভর করে ভোল্টেজ এর উপর এবং কপার লস নির্ভর করে কারেন্টের উপর, কিন্তু ট্রান্সফরমারের মোট লস কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ কোণের উপর নির্ভর করেনা। kW এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর বা কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ এঙ্গেল জড়িত কিন্ত kVA এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর থাকেনা। এজন্য ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে।

প্রশ্ন- ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং কাকে বলে? 
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্ত কি কি?

উত্তরঃ অনেক সময় ৩ ফেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার না করে তিনটি ১ ফেজ ট্রান্সফরমার এর সাহায্যে ৩ ফেজ সাপ্লাই দেয়া হয়, এই ব্যবস্থাকে ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং বলে।
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্তঃ
১) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর kVA রেটিং একই হতে হবে।
২) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর ভোল্টেজ রেটিং একই হতে হবে।
৩) সঠিক পোলারিটি অনুযায়ী সংযোগ দিতে হবে।

প্রশ্ন- অটো ট্রান্সফরমার সম্পর্কে লেখ। এর ব্যবহার লিখ।

উত্তরঃ অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই।
এর ব্যবহারঃ
১) ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ভোল্টেজ ঘাটতি পুরনে ইহা ব্যবহার করা হয়।
২) ৩-ফেজ ইন্ডাকশন মোটর চালু করার কাজে ব্যবহার হয়।
৩) রাজপথ আলোকিত করার কাজে ইহা ব্যবহার হয়।
৪) রেডিও ইলেক্ত্রনিক্সে ইহা ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?

উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।

প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট

প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?

উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার

প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?

উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?

উওরঃLT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার

প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?

উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।

প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।

প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?

উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ PFI কি?

পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।

প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?

উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?

উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?

উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।

প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?

উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।

প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?

উওরঃ
জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১
৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি
,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।

প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?

উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।
#Share করে রাখতে পারেন। 

BRB/BBS এর standard  আর এম অনুযায়ী কপার ক্যাবল কত Amp কারেন্ট বহন করতে পারবে। 
*1.3 RM=22A 
*2.5 RM=30A 
*4 RM=39A
 *6 RM=50A 
*10 RM=69A 
*16 RM=94A 
*25 RM=125A
 *35 RM=150A
 *50 RM=195A 
*70 RM=245A
 *95 RM=300A 
*120 RM=350A
 *185 RM=460A
 *240 RM=555A
 *300 RM=640A 
*400 RM=770A
 *500 RM=900A 
*630 RM=1030A
 *800 RM=1165A
 *1000 RM=1310A 

সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়া হলো। পার্ট-১
সাবস্টেশন রিলেটেড প্রশ্ন এবং উওরঃ(পার্ট-১)
প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।
প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ
LT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার
প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।
প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?
উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।
প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।
প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?
উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?
উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।
প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?
উওরঃ
জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।
প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।

Saturday, January 2, 2021

সলিনয়েড ভাল্ভের কাজ কি?

সলিনয়েড ভাল্ভের কাজ কি?


উঃসলিনয়েড ভাল্ভের মূল কাজ হচ্ছে ম্যাগনেটের সাহায্যে কোন গেট খুলে দেওয়া।


সলিনয়েড ভাল্ভ কিভাবে কাজ করে?


উঃএটার দুটি অংশ আছে যথা ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল


ইলেকট্রিক্যাল অংশে পরিবাহীর প্যাচানো একটি কয়েল থাকে যাকে বলাহয় (সলিনয়েড কয়েল)যার কাজ হচ্ছে ম্যাগনেট তৈরি করা।মেকানিক্যাল অংশটা একটি গেট ভাল্ভের ন্যায় পাইপের সাথে ফিটিং করা থাকে গেট ভাল্ভে যেমন একটি হ্যান্ডেল থাকেএখানে হ্যান্ডেলের কাজটি একটি স্প্রিং এবং অরিন গ্যাসকেট ও লোহার দন্ড দ্বারা করা হয়।

এমন ভাবে স্প্রিংটি ফিটিং করা থাকে যখন কয়েলে পাওয়ার দেওয়া হয় তখন ম্যাগনেটের সাহায্যে স্প্রিং টানদেয় সাথেসাথে গেট-ভাল্ভটি খুলে যায়। তখন বাতাস,গ্যাস,পানি,ফুয়­েল,ইস্টিম, এগুলি প্রবাহ করা শুরু করে দেয় আবার পাওয়ার অফ করার সাথেসাথে ভাল্ভটি বন্ধ হয়ে যায়।এভাবেই সলিনয়েড ভাল্ভ কাজ করে।


নিউমেটিক সিস্টেম এবং হাইড্রোলিক সিস্টেম এক্টিব রাখার জন্য সলিনয়েড ভাল্ব এর গুরুত্ব অপরিসীম


এছাড়াও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন কাজে সলিনয়েড ভালভ এর ব্যবহারে কমতি নেই বয়লার ,এয়ার কম্প্রেসার ,ওয়াটার লাইন ,গ্যাস লাইন


মোটকথা লিকুইড

পদার্থ অটোমেশন কাজে ব্যবহার করতে চাইলে সলোনাইট ভালো ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সকল কি-বোর্ড শর্টকাট

Ctrl + A = সিলেক্ট অল।
Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড।
Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা।
Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ বক্স
প্রদর্শন করা।
Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + F = কোন শব্দ খোঁজা বা
প্রতিস্থাপন করা।
Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড।
Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক।
Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইড
এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট
করা।
Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার
জন্য।
Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইল
খোলার জন্য।
Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে
স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট
করা।
Ctrl + S = ফাইল সেভ।
Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট্
করার জন্য।
Ctrl + Y = রিপিট করার জন্য।
Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায়
ফিরিয়ে আনা।
Alt+0131= ƒ (টাকা)
Alt+0165= ¥ (ইয়েন)
Alt+0177= ± (যোগবিয়োগ)
Alt+0215= × (গুণ)
Alt+Ctrl+T= ™ (ট্রেডমার্ক)
Alt+ Ctrl+R= ® (রেজিষ্টার্ড)
Alt+0163= £ (লীরা)
Alt+0128= € (পাউন্ড)
Alt+0247= ÷ (ভাগ)
Alt+248/0186= º (ফারেনহাইট)
F1 key ( সাহায্য পাওয়ার জন্য )
F2 key (রিনেম বা পুনর্নাম নির্ধারন)
F3 key (সার্চ )
F4 key ( ঠিকানা বা এড্রেস বার
দেখা )
F4 key (সক্রিয় তালিকা থেকে
আইটেমগুলো দেখা )
F5 key ( রিফ্রেস/ বিদ্যমান উইন্ডো
আপডেট করা)
F6 key ( ডেস্কটপ বা বিদ্যমান
উইন্ডোর আইটেমগুলোতে ঘুরাফিরা
করা)
F10 key (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু
বার সক্রিয় করার জন্য )
Keyboard shortcuts, Computer key Shortcut-
CTRL+A (একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে
বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য)
CTRL+C (কপি করুন)
CTRL+X (কাট করুন)
CTRL+V ( পেস্ট করুন )
CTRL+Z (আগের অবস্থায় ফিরে যান)
CTRL+SHIFT (শর্টকাট তৈরি করা)
CTRL+RIGHT ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে
পরের শব্দে নেয়া)
CTRL+LEFT ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে
পূর্বের শব্দে নেয়া)
CTRL+DOWN ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে
পরের অনুচ্ছেদে নেয়া)
CTRL+UP ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে
পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া)
CTRL+TAB (বিদ্যমান ট্যাবগুলো
নড়াচড়া করা)
CTRL+ESC (স্টার্ট মেনুতে ফিরে
যাওয়া )
CTRL+SHIFT+TAB (ট্যাবগুলোতে
ঘুরাফিরা করার জন্য)
CTRL+SHIFT with any of the arrow keys
(টেক্সটকে হাইলাইট করা)
SHIFT+TAB ( অপশনগুলোর পেছনে
যাওয়া)
SHIFT with any of the arrow keys ( একই
উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো
আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট
করা)
SHIFT+DELETE (বাছাইকৃত
উপাদানগুলো permanently মুছে
ফেলা)
SHIFT+F10 ( বাছাইকৃত আইটেমগুলোর
জন্য শর্টকাট মেনু দেখা )
ALT+ENTER ( বাছাইকৃত আইটেম
এরপ্রোপার্টিজ দেখা )
ALT+F4 ( চলমান কোন প্রোগ্রাম বা
বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর
শর্টকাট ওপেন করা )
ALT+TAB ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে
মুভ করা )
ALT+ESC ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে
ঘুরাফিরা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য
সিস্টেম মেনু )
ALT+Underlined letter in a menu name
( সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা )
Dialog Box (কীবোর্ড শর্টকাট)
BACKSPACE ( আগের মেনুতে ফিরে
যাওয়া)
ESC ( সম্প্রতিক কাজ শেষ করা )
Accessibility Keyboard Shortcuts
HOME (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
END ( সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
Windows Logo +U (ইউটিলিটি
ম্যানাজার অন করা )
SHIFT five times (স্টিকি কী অন বা অফ
করা )
Right SHIFT for eight seconds ( ফিল্টার
কী অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (হাই
কন্ট্রাসট অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK ( মাউস কী
অন বা অফ করা )
NUM LOCK for five seconds (টুগল কী অন বা
অফ করা )
NUM LOCK+Asterisk sign (*) (নির্বাচিত
ফোল্ডারের মধ্যের সব সাব-
ফোল্ডার দেখা )
NUM LOCK+Plus sign (+) (নির্বাচিত
ফোল্ডারের সকল কন্টেন্ট দেখা )
NUM LOCK+Minus sign (-) (নির্বাচিত
ফোল্ডারটি minimize করা
উইন্ডোজ ১০’র কিবোর্ড শর্টকাট
---------------------------
Windows key + A : অ্যাকশন সেন্টার
খুলবে।
Windows key + C : করটানা কণ্ঠ
নির্দেশনার জন্য তৈরি হবে।
Windows key + I : সেটিংস
অ্যাপ্লিকেশন খুলবে।
Windows key + S: করটানা চালু হবে।
Windows key + Tab টাস্ক ভিউ দেখা
যাবে।
Windows key + Ctrl + D :নতুন ভার্চুয়াল
ডেস্কটপ তৈরি হবে।
Windows key + Ctrl + F4 :চালু থাকা
ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বন্ধ হবে।
Windows key + Ctrl + left or right arrow :
ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বদলাবে।
সাধারণ শর্টকাট
Windows key (উইন্ডোজ ৭ ও পরের
সংস্করণ) : স্টার্টমেন্যু খুলবে/বন্ধ
হবে।
Windows key + X (উইন্ডোজ ৮.১ ও ১০) :
স্টার্ট বোতামে ডান কিক করলে
যে মেন্যু আসে, তা দেখা যাবে।
Windows key + left or right arrow (উইন্ডোজ
৭ ও পরের সংস্করণ) : চালু থাকা
উইন্ডোর ডানে-বাঁয়ের পর্দাজুড়ে
দেখা যাবে।
Windows key + E (উইন্ডোজ ৭ ও পরের
সংস্করণ) : দ্রুত ফাইল এক্সপ্লোরার
চালু করে ফাইলপত্রের কাজ করা
যাবে।
Windows key + L (উইন্ডোজ ৭ ও পরের
সংস্করণ) : ডেস্কটপ লক করা যাবে।
Alt + PrtScn (উইন্ডোজ ৭ ও পরের
সংস্করণ) : চালু থাকা উইন্ডোর
স্ক্রিনশট নেওয়া যাবে,
কিপবোর্ডে কপি করা যাবে।
Windosw key + Print Screen (উইন্ডোজ ৮.১ ও
১০) : ডেস্কটপের পুরো পর্দার ছবি
(স্ক্রিনশট) নেওয়া যাবে। এগুলো
জমা হবে Computer Picture screen shots ফোল্ডারে।

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ

#ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার কয়েকটি সাধারণ কৌশল :

1. present indefinite tense এ principal verb হিসাবে be(am,is,are) থাকলে বাংলাতে হয়, হন,হই ব্যবহৃত হয় না!
He is my friend . 
অশুদ্ধ অনুবাদ : সে হয় আমার বন্ধু 
শুদ্ধ :সে আমার বন্ধু 

2. Introductory "there" ও "it" এর অনুবাদ বাংলাতে করতে হয় না!
There is a school in our village=আমাদের গ্রামে একটি স্কুল আছে[ লক্ষ্য করুন, there এর কোনো অর্থ নেই]
অনুরূপভাবে , It is 10 o'clock. (দশটা বাজে)

3. ইংরেজিতে ব্যবহৃত বহুবচন বাচক শব্দ বাংলা অনুবাদে টেনে আনার দরকার নেই।
Mangoes are sweet.
ভুল :আমগুলো হয় মিষ্টি 
সঠিক :আম মিষ্টি 
তবে,নির্দিষ্টতা জ্ঞাপক demonstrative pronoun(these,those) থাকলে বহুবচন অনুবাদ করা লাগবে
These Mangoes are sweet. 
ভুল : এই আম মিষ্টি 
সঠিক : এই আমগুলো মিষ্টি 

4. Plural noun এর আগে বহুবচনবাচক শব্দ ব্যবহৃত হলে plural noun টি একবচন হয়ে যায়।
Many people have come.
ভুল :অনেক লোকেরা এসেছে 
সঠিক :অনেক লোক এসেছে 

5. Who এরপর singular verb থাকলে, who= কে আর plural verb থাকলে, who=কারা/কে কে
Who has come?(কে এসেছে?)
Who have come? (কে কে/কারা এসেছে?)

6. V+ing যদি gerund হিসেবে ব্যবহৃত হয় তবে বাংলা অনুবাদে [শব্দ+আ /শব্দ+আনো] হয়
Swimming is a good exercise.
= সাঁতার কাটা/সাঁতরানো একটি ভালো ব্যয়াম। 

7. V+ing যদি present participle হিসেবে object এরপরে থাকে তবে [শব্দ +তে] ব্যবহৃত হয় সাধারণত। 
I saw him running. 
=আমি তাকে দৌড়াতে দেখলাম/আমি দেখলাম সে দৌড়াচ্ছে। 

8. V+ing যদি present participle হিসাবে noun এর আগে বসে তবে [শব্দ+ অন্ত /শব্দ+মান ] হয়
Do not tease the sleeping dog.
(ঘুমন্ত কুকুরটিকে জ্বালাতন করো না)
We looked at the floating flower. 
(আমরা ভাসমান ফুলটির দিকে তাকালাম)

®বি.দ্র. অনুবাদ করার সময় হুবহু যে এই নিয়মগুলোই মানতে হবে তেমন কথা নেই। অর্থ মিলানোর স্বার্থে নিয়মের হেরফের হতেই পারে তবে এগুলো মেনে করতে পারলে ভালো।
#Collected

অঙ্কের সূত্রাবলি

#বীজগাণিতিক সূত্রাবলী----
1. (a+b)²= a²+2ab+b²
2. (a+b)²= (a-b)²+4ab
3. (a-b)²= a²-2ab+b²
4. (a-b)²= (a+b)²-4ab
5. a² + b²= (a+b)²-2ab.
6. a² + b²= (a-b)²+2ab.
7.a²-b²= (a +b)(a -b)
8. 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
9. 4ab = (a+b)²-(a-b)²
10. ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
11. (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
12. (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
13. (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
14.a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
15. (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
16. a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
17. a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
18. a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
19. a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
21. 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
22. (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
23. a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
24. a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
25.(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
26.(x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
27. (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
28.(x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
29. (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
30. bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a - b) = - (b - c) (c- a) (a - b)
31.a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a - b) = -(b-c) (c-a) (a - b)
32. a (b² - c²) + b (c² - a²) + c (a² - b²) = (b - c) (c- a) (a - b)
33. a³ (b - c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a - b)(a + b + c)
34.b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
35. (ab + bc+ca) (a+b+c) - abc = (a + b)(b + c) (c+a)
36.(b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
#আয়তক্ষেত্র
1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
#বর্গক্ষেত্র
1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক
#ত্রিভূজ
1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c) 
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
★পরিসীমা 2s=(a+b+c)
4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² - a²/4
এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
#রম্বস
1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
#সামান্তরিক
1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
ট্রাপিজিয়াম
1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
⭕ঘনক
1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক
⭕আয়তঘনক
1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
⭕বৃত্ত
1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
এখানে θ =কোণ
#সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
সমবৃত্তভূমিক কোণক
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
এখানে n=বাহুর সংখ্যা
★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি
#ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলী
1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ
2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ
3. taneθ=लম্ব/ভূমি
4. cotθ=ভূমি/লম্ব
5. secθ=অতিভূজ/ভূমি
6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
10. sin²θ + cos²θ= 1
11. sin²θ = 1 - cos²θ
12. cos²θ = 1- sin²θ
13. sec²θ - tan²θ = 1
14. sec²θ = 1+ tan²θ
15. tan²θ = sec²θ - 1
16, cosec²θ - cot²θ = 1
17. cosec²θ = cot²θ + 1
18. cot²θ = cosec²θ - 1
#বিয়ােগের সূত্রাবলি
1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
 #গুণের সূত্রাবলি
1.গুণফল =গুণ্য × গুণক
2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
#ভাগের সূত্রাবলি
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
2.ভাজক= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগশেষ।
3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
*নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
#ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী 
1.ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
2.ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
3.ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
#গড় নির্ণয় 
1.গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
2.রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
3.রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
4.আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
5.সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
6.ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2
#সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী
1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
2. সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
6. সুদাসল = আসল + সুদ
7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।
#লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী
1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য 
2.ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
3.ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
অথবা
ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
অথবা
বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি

1-100 পর্যন্ত #মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ
শর্টকাট :- 44 -22 -322-321
★1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
★1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7
★11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19
★21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29
★31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37
★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47
★51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59
★61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67
★71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79
★81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89
★91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97
1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ
2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
1060।
1.কোন কিছুর
গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়
2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ। 
5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ - স্রোতের গতিবেগ
সরল #সুদ
যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে
1.সুদের পরিমাণ= PRT/100
2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
#টেকনিক-
স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ - স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2
= (10 - 2)/2=
= 4 কি.মি.

একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.
যায়। নৌকার বেগ কত?
 #টেকনিক-
নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2
= (8 + 4)/2
=6 কি.মি.
---নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
টেকনিক-
★মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.
স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
[(45/15) +(45/5)] 
= 3+9 
=12 ঘন্টা
#ধারা----_
সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+......+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল
প্রশ্নঃ 1+2+3+....+100 =?
 সমাধানঃ[n(n+1)/2] 
= [100(100+1)/2] 
= 5050
সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
S= [n(n+1)2n+1)/6]
(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²........ +n²)
প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ....... +31²) সমান কত?
👍সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]
= [31(31+1)2×31+1)/6] 
=31সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2
(যখন 1³+2³+3³+.............+n³)
প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
👍সমাধানঃ [n(n+1)/2]2 
= [10(10+1)/2]2 
= 3025
পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
= [(50 – 5)/5] + 1 
=10
সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি 
= [(5 + 50)/2] ×10 
= 275
 n তম পদ=a + (n-1)d
এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
প্রশ্নঃ 5+8+11+14+.......ধারাটির কোন পদ 302?
👍 সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302
বা, a + (n-1)d=302
বা, 5+(n-1)3 =302
বা, 3n=300
বা, n=100
★6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
🚩প্রশ্নঃ1+3+5+.......+19=কত?
👍 সমাধানঃ S=M²
={(1+19)/2}²
=(20/2)²
=100
⭕🚩 বর্গ👍
(1)²=1,(11)²=121,(111)²=12321,(1111)²=1234321,(11111)²=123454321
#নিয়ম-যতগুলো 1 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে 1 থেকে শুরু করে পর পর সেই সংখ্যা পর্যন্ত লিখতে হবে এবং তারপর সেই সংখ্যার পর থেকে অধঃক্রমে পরপর সংখ্যাগুলো লিখে 1 সংখ্যায় শেষ করতে হবে।
🚩(3)²=9,(33)²=1089,(333)²=110889,(3333)²=11108889,(33333)²=1111088889
👍যতগুলি 3 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 9 এবং 9 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 3 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 8, তার পর বাঁদিকে একটি 0 এবং বাঁদিকে 8 এর সমসংখ্যক 1 বসবে।
🚩(6)²=36,(66)²=4356,(666)²=443556,(6666)²=44435556,(66666)²=4444355556
👍যতগুলি 6 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 6 এবং 6 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 6 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 5, তার পর বাঁদিকে একটি 3 এবং বাঁদিকে 5 এর সমসংখ্যক 4 বসবে।
🚩(9)²=81,(99)²=9801,(999)²=998001,(9999)²=99980001,(99999)²=9999800001
👍যতগুলি 9 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 1 এবং 1 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 9 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 0, তার পর বাঁদিকে একটি 8 এবং বাঁদিকে 0 এর সমসংখ্যক 9 বসবে।
#জনক≠Father 
1)Numerology (সংখ্যাতত্ত্ব)- Pythagoras(পিথাগোরাস)
2) Geometry(জ্যামিতি)- Euclid(ইউক্লিড)
3) Calculus(ক্যালকুলাস)- Newton(নিউটন)
4) Matrix(ম্যাট্রিক্স) - Arthur Cayley(অর্থার ক্যালে)
5)Trigonometry(ত্রিকোণমিতি)Hipparchus(হিপ্পারচাস)
6) Asthmatic(পাটিগণিত) Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
7) Algebra(বীজগণিত)- Muhammad ibn Musa al-Khwarizmi(মােহাম্মদ মুসা আল খারিজমী)
8) Logarithm(লগারিদম)- John Napier(জন নেপিয়ার)
9) Set theory(সেট তত্ত্ব)- George Cantor(জর্জ ক্যান্টর)
10) Zero(শূন্য)- Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)

অঙ্কের #ইংরেজি শব্দ
পাটিগণিত ও পরিমিতি
অঙ্ক-Digit, অনুপাত-Ratio, মৌলিক সংখ্যা—Prime number, পূর্ণবর্গ-Perfect square,উৎপাদক-Factor,ক্রমিক সমানুপাতী—Continued proportion, ক্রয়মূল্য -Cost price, ক্ষতি-Loss, গড়-Average, গতিবেগ-Velocity, গুণফল-Product, গ,সা,গু-Highest Common Factor, ঘাত-Power, ঘনমূল—Cube root, ঘনক-Cube, ঘনফল-Volume, পূর্নসংখ্যা-Integer, চাপ-Arc, চোঙ-Cylinder, জ্যা-Chord, জোড় সংখ্যা-Even number, ধ্রুবক-Constant, পরিসীমা-Perimeter, বাস্তব-Real, বর্গমূল-Square root, ব্যস্ত অনুপাত—Inverse ratio, বিজোড়সংখ্যা—Odd number, বিক্রয়মূল্য -Selling price, বীজগণিত—Algebra, মূলদ Rational, মধ্য সমানুপাতী -Mean proportional, যােগফল=Sum
ল,সা,গু-Lowest Common Multiple, লব-Numerator, শতকরা-Percentage, সমানুপাত-Proportion, সমানুপাতী-Proportional, সুদ-Interest, হর-Denominator,
#জ্যামিতি
অতিভূজ—Hypotenuse, অন্তঃকোণ-Internal angle, অর্ধবৃত্ত-Semi-circle, অন্ত ব্যাসার্ধ-In-radius, আয়তক্ষেত্র-Rectangle, উচ্চতা-Height, কর্ণ–Diagonal, কোণ-Angle, কেন্দ্র-Centre, গােলক-Sphere, চতুর্ভুজ-Quadrilateral, চোঙ-Cylinder,জ্যামিতি-Geometry,দৈর্ঘ্য-Length, পঞ্চভূজ -Pentagon, প্রস্থ-Breadth
পূরককোন-Complementary angles, বাহু-Side, বৃত্ত-Circle, ব্যাসার্ধ-Radius, ব্যাস-Diameter, বহুভূজ-Polygon, বর্গক্ষেত্র—Square, বহি:স্থ External, শঙ্কু-Cone, সমকোণ-Right angle, সমবাহু ত্রিভূজ-Equilateral triangle, অসমবাহু ত্রিভূজ—Scalene triangle, সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ-isosceles Triangle,সমকোণী ত্রিভুজ Right angled triangle, সূক্ষ্মকোণী-Acute angled triangle, স্থূলকোণী ত্রিভুজ Obtuse angled triangle, সমান্তরাল—Parallel, সরলরেখা—Straight line, সম্পূরক কোণ—Supplementary angles, সদৃশকোণী-Equiangular
🚩#রোমান সংখ্যা≠ Roman numerals )
1:I
2: II
3: III
4: IV
5: V
6: VI
7: VII
8: VIII
9: IX
10: X
11: XI
12: XII
13: XIII
14: XIV
15: XV
16: XVI
17: XVII
18: XVIII
19: XIX
20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX
,90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC
, 700: DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M
⭕🗣️1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 2 + 6 = 8.
🗣️2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 6 + 7 = 13.
🗣️3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 3 + 5 = 8.
🗣️4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 8 = 48.
🗣️5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 7 = 42
🗣️6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা। 
যেমনঃ 3 × 9 = 27
⭕👉ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!
🌟 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
1.🚩 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
⭕★টেকনিকঃ
5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
2.🚩 213/5=42.6 (213*2=426)
0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
3.🚩 12,121,212/5= 2,424,242.4
এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন
🌟👉 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
1.🚩 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া এটিও সমাধান করা যায়)
⭕★টেকনিকঃ 
25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
02.🚩 210/25 = 8.40
03.🚩 0.03/25 = 0.0012
04.🚩 222,222/25 = 8,888.88
05🚩. 13,121,312/25 = 524,852.48
⭕👉 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
01.🚩 7/125 = 0.056
⭕★টেকনিকঃ 
125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
02.🚩 111/125 = 0.888
03.🚩 600/125 = 4.800
⭕🗣️👉আসুন সহজে করি 
টপিকঃ 10 সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।
বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল 1 থেকে 99 এর মধ্যে এই পদ্ধতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।
অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ভুলে যাবেন।
তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে 1 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-
1 square = 1, 2 square = 4
3 square = 9, 4 square = 16
5 square = 25, 6 square = 36
7 square = 49, 8 square = 64
9 square = 81
এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে -
★1 আর 9 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81)
★2 আর 8 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64)
★3 আর 7 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);
★4 আর 6 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);
এবং 5 একা frown emoticon
এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।
🗣️উদাহরণ:- 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।
👉প্রথম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে '6' ।
👉 দ্বিতীয় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা '6' । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।
👉 তৃতীয় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন অষ্টম ধাপে, পড়তে থাকুন ...)
👉 চতুর্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।
👉পঞ্চম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )
👉ষষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6
👉সপ্তম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে তৃতীয় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)
👉অষ্টম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / 6 মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।
👉নবম ধাপঃ মনে আছে, পঞ্চম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2 এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24
কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।
🗣️উদাহরণ:- 4225 এর বর্গমূল বের করুন।
মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেনো প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।
- প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।
- 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 । তাই উত্তর হচ্ছে 65
©×®

Monday, December 28, 2020

Factory Machine

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিন অপারেশনের জন্য কয় ধরনের সুইচ ব্যবহার করা হয় কিকি।

#উওর :ফ্যাক্টরিতে মেশিন অপারেশনের জন্য তিন ধরনের সুইচ ব্যবহার করা হয়।
১. ম্যানুয়ালি সুইচ
২. ইলেকট্রোম্যাকানিক্যাল সুইচ
৩. ইলেকট্রনিক্স সুইচ
৪. সেন্সরের দ্বারা সুইচ

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে ম্যানুয়ালি সুইচ কি?

#উওর : যে সুইচ ফ্যাক্টরিতে মেশিন কে অপারেটর করার জন্য ম্যানুয়ালি ব্যাবহার করা হয় তাকে ম্যানুয়ালি সুইচ বলে।যেমন পুশবাটন সুইচ সিলেকটর সুইচ লিমিট সুইচ।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে ইলেকট্রোম্যাকানিক্যাল সুইচ কি।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে যে সুইচ ইলেকট্রিক্যাল হাই সিগনাল পেয়ে চোম্বকীয় ভাবে বাসবর পিন মুভ করে যে সুইচিং হয় তাকে ইলেকট্রোম্যাকানিক্যাল সুইচ বলে।যেমন রিলের মাধ্যমে সুইচিং ম্যাগনেটিক কন্ডাকটেরের অক্সিলিরি কন্টাকের মাধামে সুইচিং।মুভিংপিন থাকায় আফ ডাউন করতে করতে পিন সহজে অকেজো হয়। ইলেকট্রনিক্স সুইচের মতো দ্রুত সময়ে ইলেকট্রোম্যাকানিক্যাল সুইচ সুইচিং করতে পারেনা।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে ইলেকট্রনিক্স সুইচিং কি।

#উওর: ফাক্টরিতে মেশিনে যে সুইচ ইলেকট্রিক্যাল হাই সিগনাল পেয়ে ইলেকট্রনিক্স ইকুয়েমেন্ট মাধামে যে সুইচিং হয় তাকে ইলেকট্রনিক্স সুইচিং বলে। যেমন পিএলসি আউটপুট ট্রানজিষ্টর টাইপ হলে ট্রানজিষ্টর বায়াসিংমাধামে সুইচিং হয়। ট্রানজিষ্টর দ্বারা সুইচিংখুবই দ্রুত করা য়ায়। ইলেকট্রনিক্স সুইচিং কোন ধরনের মুভিং পিন না থাকয় সহজে অকেজো হয় না।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সাধারনত ম্যানুয়ালি সুইচ কয় ধরনের ব্যবহার হয় কিকি।

#উওর : ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সাধারনত তিন ধরনের ম্যানুয়ালি সুইচ ব্যবহার হয়।
১. পুশবাটন সুইচ
২. সিলেক্টর সুইচ
৩. লিমিট সুইচ

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন সুইচ কাকে বলে।

#উওর : ফ্যাক্টরিতে মেশিনের যে সুইচ ম্যানুয়ালি হাত দ্বারা পুশ করে সুইচিং করা হয় এবং পুশ ছেরে দিলে স্পিংমাধ্যমে আগের অবস্তায় ফিরে আসে তাকে পুশবাটন সুইচ বলে।যেমন অন সুইচ পুশবাটন 

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনের পুশবাটন সুইচে কয়টি পিন থাকে কি কি।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন সুইচে চারটি পিন থাকে দুইটি পিন NC দুইটি পিন NO.

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিন পুশবাটন সুইচ কি কি হিসেবে ব্যাবহার হয়।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সাধারনত পুশবাটন সুইচ। 
১.অন সুইচ হিসেবে ব্যাবহার হয় 
২. অফ সুইচ হিসেবে ব্যাবহার হয়
৩. ইমারজেন্সি সুইচ হিসাবে ব্যাবহার হয়

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনেকে অন করার জন্য পুশবাটন সুইচের কোন দুইটি পিন ব্যাবহারকরা হয়। 

#উওর :ফ্যাক্টরিতে মেশিনকে অন করার জন্য NO দুইটি পিন ব্যাবহার করা হয়।

#প্রশ্ন : ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন সুইচকে অন সুইচ হিসেবে ব্যাবহার করলে কন্টোল সার্কিটকে ল্যাচিং করা হয় কেন। 

#উওর : কারন পুশবাটন সুইচ পুশ করে ছেরে দিলে আগের অবস্তায় ফিরে আসে তখন কন্টোল সার্কিট আর পাওয়ার থাকে না তাই পাওয়ারকে হোল্ডিং করে ধরে রাখার জন্য ল্যাচিং করা হয়।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন অন সুইচ কোন কালারের হয়।

#উওর : ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন অন সুইচের কালার সবুজ হয়।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন অফ সুইচের পুশবাটন ইমারজেন্সি সুইচের কোন দুটি পিন ব্যাবহার করা হয়।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে পুশবাটন অফ সুইচের ইমারজেন্সি পুশবাটন সুইচের NC দুইটির পিন ব্যাবগার করা হয়।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে কি কারনে পুশবাটন অন সুইচের পুশবাটন ইমারজেন্সি সুইচের NC দুইটি পিন ব্যাবহার করা হয়।

#উওর : পুশবাটন সুইচে পুশকরা হলে NC হয় NO তখন আর কন্টোল সার্কিট পাওয়ার থাকে না মেশিন বন্দ হয়ে যায়।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে অফ সুইচের ইমারজেন্সি সুইচের কালার কেমন হয়।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে অফ সুইচের ইমারজেন্সি সুইচের কালার লাল হয়।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সব ধরনের সুইচ সার্কিটের সাথে কিভাবে কানেকশন থাকে।

#উওর : ফ্যাক্টরিতে মেসিনে সব ধরনের সুইচ সিরিজে কানেকশন থাকে। কখনো প্যারালালে কানেকশন হয় না।

#ফ্যাক্টরিতে মেশিনে ভুলবসত সুইচ কে প্যারালালে কানেকশন করলে এসি সার্কিট হলে ফেজ নিউটাল একএ হয়ে যাবে ডিসি সার্কিট হলে পজেটিব নেগেটিভ একএ হয়ে যাবে যার ফলে সার্কিট সট হয়ে যাবে।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সিলেক্টর সুইচ কাকে বলে।

#উওর : ফ্যক্টরিতে মেশিনে সুইচের গায়ে লিখাদেখ ম্যানুয়ালি সুইচের বাটন গুরিয়ে সুইচের পজিশন সিলেকশন করলে যে সুইচিং হয় তাকে সিলেক্টর সুইচ বলে।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সিলেক্টর সুইচ কয়টি পিন থাকে।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেলিনে সিলেক্টর সুইচে তিনটি পিন থাকে একটি পিন কমন NO একটি NC একটি।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সিলেক্টর সুইচ কে অন সুইচ হিসেবে ব্যাবহার করলে সার্কিটকে ল্যাচিং করার দর কার হয়না কেন।

#উওর: কারন সিলেক্টর সুইচ যে পজিশনে রাখাহয় ঠিক এই পজিশনে থাকে কোন পরির্তন হয় না পুশবাটন সুইচের মতো।সিলেক্টর সুইচের সাথে কানেকশন সার্কিটকে অফ বা অন করার জন্য আলাদা কোন সুইচের দরকার হয় না।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সেন্সর দ্বারা কিভাবে সুইচিং করা হয়।

#উওর : ফ্যাক্টরিতে মেশিনকে অপারেট করার জন্য কোন নির্দষ্ট স্থানে ম্যাকানিক্যাল ডিভাইস বা প্রডাকশন পন্য উপস্থিত এর মাধামে যে সুইচিং করা হয় তাকে সেন্সের সুইচিং বলে। যেমন ফটোইলেকট্রিক সেন্সর 100 pt সেন্সর।

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সেন্সর দ্বারা সুইচিং কে কয় ভাগে করা য়ায় কিকি।

#উওর: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সেন্সর দ্বারা সুইচিং কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১.এ্যনালগ সেন্সর সুইচিং
২. ডিজিটাল সেন্সর সুইচিং

#প্রশ্ন: ফ্যাক্টরিতে মেশিনে সেন্সের এ্যনালগ সুইচিং কি।

#উওর: যে সেন্সর সুইচিং কোন গ্যনিতিক সংখার উপর নয় ডিজিটাল মানে অর্থাৎ সরাসরি 0 বা 1 এর উপর নির্ভর করে সুইচিং হয় তাকে সেন্সরে ডিজিটাল সুইচ বলে। যেমন সব ধরনের ডিজিটাল সেন্সর দ্বারা সুইচিং উদাহরন প্রকজিমিটিসেন্সর দ্বার সুইচিং মেটাল সেন্সর দ্বারা সুইচিং।

Saturday, December 26, 2020

Electrical ( ইলেকট্রিক্যাল) 03

#ইলেকট্রিক্যাল প্রশ্ন ও উওর :
০১। অটো #ট্রান্সফরমার
অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই।

০২। স্পেসিফিক রেজিস্ট্যান্স বা রেজিস্টিভিটি
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্য ও একক প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট কোন একটি পরিবাহী পদার্থের অথবা একক বাহু বিশিষ্ট কোন একটি ঘনক আকৃতির পরিবাহী পদার্থের দুটি বিপরীত তলের মধ্যবর্তী রোধ বা রেজিস্ট্যান্সকে উক্ত পরিবাহীর রেজিস্টিভিটি বা আপেক্ষিক রোধ বলে।

০৩। R.M.S মান কাকে বলে?

একটি সার্কিটে একটি নির্দিস্ট সময়ে কোন নির্দিস্ট পরিমান ডিসি (D/C) প্রবাহিত হলে যে পরিমান তাপ উৎপন্ন, সেই পরিমান তাপ উৎপন্ন করতে ঐ সার্কিটে উক্ত নির্দিস্ট সময়ে যে পরিমান এসি প্রবাহিত করা প্রয়োজন তাকে ঐ এসি (A/C) কারেন্টের RMS মান বলে। RMS value = 0.707 x Max. ভালুএ

০৪। রেজোন্যান্ট ফ্রিকুয়েন্সি
একটি AC সার্কিটে ইনডাকট্যান্স ও ক্যাপাসিট্যান্স এর মান যাই হোকনা কেন যে ফ্রিকুয়েন্সিতে ঐ সার্কিটের ইন্ডাকটিভ রিয়েকট্যান্স
(XL) এবং ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স (XC) সমান হয়, সেই ফ্রিকুয়েন্সিকে রেজোন্যান্ট ফ্রিকুয়েন্সি বলে । একে fr দ্বারা প্রকাশ করা হয়

০৫। রীলে কি?
রীলে এমন একটি সয়ংক্রীয় ডিভাইস, যা বৈদ্যুতিক সার্কিট এ কোন ফল্ট সংঘটিত হলে, সার্কিট এর প্রটেকটিভ ডিভাইস গুলো কে সয়ংক্রীয় ভাবে অপারেট করে এবং ফল্টযুক্ত অংশ কে ফল্টবিহীন অংশ হতে আলাদা করে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

০৬। ১০ টি রিলের নাম 

১। প্রাইমারি রিলে      ২। সেকেন্ডারি রিলে         ৩। ডিরেকশনাল রিলে     ৪। ডিফারেন্সিয়াল রিলে        ৫। থার্মাল রিলে।
৬। ইলেক্ট্র থার্মাল রিলে ৭। রিভার্স  পাওয়ার রিলে ৮। সলিনয়েড এন্ড  প্লাঞ্জার রিলে ৯। ডিসট্যান্স রিলে  ১০। ওভার ভোল্টেজ ও ওভার কারেন্ট রিলে

০৭। রিভার্স পাওয়ার রীলে কি? 
প্যারালেল অপারেশনে কোন অল্টারনেটরের ইনপুট কোন কারনে বন্ধ  হলে বা অন্য কোন ত্রুটিতে ঐ অলটারনেটর যদি বাসবার হতে পাওয়ার
নেয় অর্থাৎ উল্টাদিক হতে পাওয়ার  নিয়ে অল্টারনেটরটি মোটর হিসাবে কাজ করে তখন যে রিলের মাধ্যমে প্রটেকশন দেয়া হয় তার নাম রিভার্স পাওয়ার রীলে। এ রকম অবস্থায় রিভার্স পাওয়ার রীলে এনারজাইজড হয় এবং ঐ অল্টারনেটরের সার্কিট ব্রেকার ট্রিপ করে সিস্টেমকে রক্ষা করে।

০৮। থার্মাল রীলে কি?
যে রীলে কারেন্ট বৃদ্ধির ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সাড়া দেয়,  তাকে থার্মাল রীলে বলে। এটা সাধারণত মোটর কন্ট্রোল সার্কিট, ব্যালান্স এবং আন-ব্যালান্স থ্রি-ফেজ সার্কিটে ব্যবহার করা হয়। 

০৯। ডিফারেনশিয়াল রীলে কি?
ডিফারেনশিয়াল রীলে এমন এক ধরনের ডিভাইস, যা দুই বা ততোধিক ইলেকট্রিক্যাল মান বা দিকের ভেক্টর পার্থক্য, যখন একটি আগে থেকেই
নির্ধারিত মানের চেয়ে বেশি বা কম হয় তখন এই রীলে কাজ করে সিস্টেমকে বা ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রকে রক্ষা করে।

১০। HRC ফিউজ কি?
HRC= High Rupturing Capacity । উচ্চ কারেন্ট  প্রবাহিত হয় এরকম লাইনে যে ফিউজ ব্যবহার হয় সেগুলো HRC ফিউজ। এতে চিনা মাটির তৈরি কেসিং এর মধ্যে ফিউজ তার সংযুক্ত থাকে। ফিউজ তারের চারদিকে বালু বা চক পাউডার এবং কেসিং এর দু-মাথায় দুটি পিতলের ঢাকনা থাকে। ফিউজ তার উভয় ঢাকনার সাথে সংযুক্ত থাকে।

১১। বুখলজ রীলে কি?
ট্রান্সফরমারের বিভিন্ন ত্রুটির প্রটেকশন ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থার জন্য ট্রান্সফরমার ট্যাংক ও কনজারভেটর এর মাঝে পাইপে যে রীলে বসানো থাকে সেটাই বুখলজ রীলে। ত্রুটিজনিত অতিরিক্ত কারেন্ট হতে সৃষ্ট উত্তাপে ট্রান্সফরমার ট্যাংকে যে গ্যাসের সৃষ্টি হয়, তার চাপেই এই রীলে কাজ করে থাকে। অর্থাৎ শুধুমাত্র অয়েল কুলিং ট্রান্সফরমারে এই রীলে ব্যবহৃত হয়।

১২। আর্থিং সুইস কি?
ট্রান্সমিশন লাইন রক্ষণাবেক্ষণের সময় লাইনে বিদ্যমান চার্জিং কারেন্টকে মাটিতে পাঠানোর জন্য যে সুইস ব্যবহৃত হয় সেটি আর্থিং সুইস (ES) নামে পরিচিত। আগে আইসোলেটর দিয়ে সার্কিট ডিসকানেক্ট করে আর্থ সুইস দ্বারা লাইনকে আর্থের সাথে সংযোগ করা হয়।

১৩। ওয়েভ ট্রাপ কি?
সাব-স্টেশনে ব্যবহৃত ক্যারিয়ার সরঞ্জামাদির মধ্যে ওয়েভ ট্রাপ অন্যতম একটি ডিভাইস, যার মাধ্যমে ট্রান্সমিশন লাইনের ওয়েভকে ফিল্টার করা হয়। পাওয়ার লাইনের মাধ্যমেই কমুনিকেশন ফ্রিকুয়েন্সিও পাঠানো হয়, পরবর্তীতে এই ওয়েভ ট্রাপ দিয়ে কমুনিকেশন ফ্রিকুয়েন্সিকে আলাদা করে শব্দ শক্তিতে রুপান্তর করে টেলিফোন বা যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পন্ন করা হয়।

১৪। সার্জ ভোল্টেজ কি?
পাওয়ার সিস্টেমে হঠাৎ করে খুব অল্প সময়ের জন্য অস্বাভাবিক ভোল্টেজ বৃদ্ধিকে সার্জ ভোল্টেজ বলে। একে ট্রানজিয়েন্ট ভোল্টেজও বলে।

১৫। কারেন্ট লিমিটিং রিয়াক্টর
কারেন্ট লিমিটিং রিয়াক্টর বা বিদ্যুৎ সীমিত করন রিয়াক্টর যথেষ্ট ইন্ডাক্টিভ রিয়াক্ট্যান্স বিশিষ্ট এক ধরনের ইন্ডাকটিভ কয়েল। শর্ট সার্কিট অবস্থায় কারেন্টের পরিমাণকে সীমিত রেখে ফল্ট কারেন্টের বিপদমাত্রা নিরাপদ সীমায় নিয়ে আসার জন্য এই রিয়াক্টর লাইনের সাথে সিরিজে সংযোগ করা হয়।

১৬। লোড শেডিং
যখন চাহিদার তুলনায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর পরিমান কম হয়, তখন কোন কোন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রেখে অন্যান্য এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখা হয়, যাতে ওভার লোডে পুরো সিস্টেম বন্ধ হয়ে না যায়। এ ব্যবস্থাকে লোড শেডিং বলে।

১৭। লোড শেয়ারিং
একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের উপর অর্পিত সকল লোড বিভিন্ন প্লান্টের সকল জেনারেটরের মধ্যে যুক্তিযুক্ত ভাবে বন্টন করাকে লোড শেয়ারিং বলে।

১৮। ওভার হেড লাইনের উপাদান কি কি?
ওভার হেড লাইনের উপাদান প্রধানত ১২( বার) টি , যথাঃ
(১) সাপোর্ট (২) ক্রস-আরম ও ক্লাম্প (৩) ইনসুলেটর (৪) কন্ডাকটর (৫) গাই ও স্টে (৬) লাইটনিং এরেস্টর (৭) ফিউজ ও আইসুলেটিং সুইস (৮) অবিচ্ছিন্ন আর্থ তার (৯) গার্ড ওয়ার (১০) পাখি রক্ষক (১১) জাম্পার (১২) ভাইব্রেশন ড্যাম্পার

১৯।  কোন ধরনের পোলে টানা ব্যাবহার করা হয়?
টার্মিনাল পোলে এবং এঙ্গেল পোলের দুদিকে টানের সমতা রক্ষার জন্য টানা বা stays ব্যাবহার করা হয়।
“H” টাইপ পোল কোথায় ব্যাবহার করা হয়?
দীর্ঘ স্পান বিশিষ্ট (১৬০ মিটার পর্যন্ত) ১৩২ কেভি ট্রান্সমিশন লাইনে “H” টাইপ পোল ব্যাবহার করা হয়। লাইনের যে স্থানে সুইস গিয়ার বা ট্রান্সফরমার ব্যাবহার করার দরকার পড়ে সেখানে “H” টাইপ পোল ব্যবহার করা হয়।
৫৭।ট্রান্সমিশন লাইন আর্থ করা হয় কেন?
বজ্রপাতের ফলে অথবা অন্য কোন অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ইনসুলেশন ব্রেকডাউন হতে পারে। এই সম্ভাব্য দুর্ঘটনা থেকে লাইনকে রক্ষা করার জন্য ওভার হেড লাইনের শীর্ষে একটি অবিচ্চিন্ন আর্থ তার ব্যবহার করা হয়, যার মাধ্যমে অতিরিক্ত ভোল্টেজ মাটিতে ডিসচার্জ হতে পারে।

২০। ক্রেডল গার্ড কোথায় এবং কেন ব্যবকার করা হয়?
ওভার হেড লাইনের তার – যেখানে রাস্তা , রেল লাইন কিম্বা বাড়ীর উপর দিয়ে টানা হয়, সেখানে নিরাপত্তার জন্য কেবলমাত্র এটি ব্যবহার করা হয়। তার ছিঁড়ে যাওয়ার পর তা যেন মাটিতে পরার সুযোগ না পায়, সে জন্য এ সব যায়গায় এই ক্রেডল গার্ড ব্যবহার করা হয়।

২১। ওভার হেড লাইনের জন্য সাধারণত কি কি কন্ডাকটর ব্যবহার করা হয়?
(১) স্টিল কোরড অ্যালুমিনিয়াম (২) কপার (৩) অ্যালুমিনিয়াম ও (৪) গ্যালভানাইজড স্টিল কন্ডাকটর
এছাড়া কতোগুলি বিশেষ ক্ষেত্রে ফসফার ব্রোঞ্জ, কপার ক্ল্যাড, ক্যাডমিয়াম কপার ইত্যাদি তার ব্যবহার করা হয়।

২২। সার্কিট ডায়াগ্রাম কি?
উত্তরঃ সার্কিট ডায়াগ্রাম হল সার্কিটের বিভিন্ন উপকরনের চিহ্ন সম্বলিত এমন একটি চিত্র রূপ যা দেখে এর উপকরণগুলো কিভাবে পরস্পর যুক্ত রয়েছে তা বুঝা যায় এবং এদের মান সংক্ষেপে ডায়াগ্রামে উল্ল্যেখ থাকে।

২৩। সিরিজ সার্কিট -এর বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
উত্তরঃ দুই বা ততোধিক রেজিস্টর বা লোড একের পর এক যদি এমন ভাবে যুক্ত করা হয় যাতে কারেন্ট প্রবাহের একটি মাত্র পথ থাকে, তবে তাকে সিরিজ সার্কিট বলে।
সিরিজ সার্কিট -এর বৈশিষ্ট্যঃ
(i) সিরিজ সার্কিটে যুক্ত সব লোড বা রেজিস্টর’এর মধ্য দিয়ে একই পরিমান কারেন্ট প্রবাহিত হয়। অর্থাৎ I= I1+I2+I3+——–+In
(ii) সিরিজ সার্কিটে যুক্ত প্রতিটি রেজিস্টার বা লোডের ভোল্টেজ ড্রপসমূহের যোগফল সার্কিটে প্রয়োগকৃত ভোল্টেজের সমান। অর্থৎ V=V1+V2+V3+———+Vn
(iii) সিরিজ সার্কিটে যুক্ত রেজিস্টার বা লোড সমূহের রেজিস্ট্যান্সগুলোর যোগফল মোট রেজিস্ট্যান্স (সার্কিটের) সমান। অর্থাৎ R=R1+R2+R3+——–+Rn

২৪। প্যারালাল সার্কিট কি? প্যারালাল সার্কিট-এর বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
উত্তরঃ একাধিক রেজিস্টর বা লোড প্রতিটিকে বৈদ্যুতিক উৎসের আড়াআড়িতে এমনভাবে সংযুক্ত করা হয় যাতে কারেন্ট প্রবাহের একাধিক পথ বিদ্যমান থাকে তবে তাকে প্যারালাল সার্কিট বলে।
প্যারালাল সার্কিট-এর বৈশিষ্ট্যঃ
(i) প্যারালাল সার্কিটে যুক্ত প্রতিটি লোড বা রেজিস্টর এর আড়াআড়িতে ভোল্টেজ ড্রপ সার্কিটে প্রয়োগকৃত ভোল্টেজ এর সমান। অর্থাৎ 1/R=1/R1+1/R2+1/R3+——–+1/Rn
(ii) প্যারালাল সার্কিটে সংযুক্ত প্রতিটি রেজিস্টর এর মান উল্টিয়ে যোগ করলে যোগফল সমতুল্য (সার্কিটের) রেজিস্ট্যান্সের উল্টানোমানের সমান।

২৫। সাইকেল কাহাকে বলে?
উত্তরঃ একটি পরিবাহী একটি উত্তর মেরু এবং একটি দক্ষিন মেরুর মাঝখানে বৃত্তাকারে একটি পথ যদি একবার পরেক্রমন করে তবে একটি ভোল্টেজ তরঙ্গের সৃষ্টি হয় । এই তরঙ্গটিকে সাইকেল বলে।

২৬। অল্টারনেশন কাহাকে বলে?
উত্তরঃ ভোল্টেজ তরঙ্গের অর্ধাংশকে অল্টারনেশন বলে।

২৭। ফ্রিকুয়েন্সী (Frequency) কাহাকে বলে?
উত্তরঃ এক সেকেন্ড সময়ে যতগুলো সাইকেল সম্পন্ন হয় তাকে ফ্রিকুয়েন্সী বলে।
এর প্রতীক f এবং একক সাইকেল/সেকেন্ড (C/S)

২৮। ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা বেশি হয়ে থাকে কেন?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমার একটি স্ট্যাটিক ডিভাইস অর্থাৎ স্থির যন্ত্র। এতে কোন ঘূর্ণায়মান অংশ নেই, ফলে ঘর্ষণজনিত কোন ক্ষয় বা লস এতে নেই। অন্যান্য ঘূর্ণায়মান যন্ত্রের তুলনায় ট্রান্সফরমারে লস অনেক কম। তাই ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা সবচাইতে বেশি। ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা ৯৫%-৯৮% পর্যন্ত হয়ে থাকে।

২৮। ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে কেন?

উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের মোট লস= কোর লস + কপার লস। কোর লস নির্ভর করে ভোল্টেজ এর উপর এবং কপার লস নির্ভর করে কারেন্টের উপর, কিন্তু ট্রান্সফরমারের মোট লস কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ কোণের উপর নির্ভর করেনা। kW এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর বা কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ এঙ্গেল জড়িত কিন্ত kVA এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর থাকেনা। এজন্য ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে।

৩০। ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং কাকে বলে? 
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্ত কি কি?

উত্তরঃ অনেক সময় ৩ ফেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার না করে তিনটি ১ ফেজ ট্রান্সফরমার এর সাহায্যে ৩ ফেজ সাপ্লাই দেয়া হয়, এই ব্যবস্থাকে ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং বলে।
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্তঃ
১) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর kVA রেটিং একই হতে হবে।
২) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর ভোল্টেজ রেটিং একই হতে হবে।
৩) সঠিক পোলারিটি অনুযায়ী সংযোগ দিতে হবে।

৩১। অটো ট্রান্সফরমার সম্পর্কে লেখ। এর ব্যবহার লিখ।

উত্তরঃ অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই।
এর ব্যবহারঃ
১) ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ভোল্টেজ ঘাটতি পুরনে ইহা ব্যবহার করা হয়।
২) ৩-ফেজ ইন্ডাকশন মোটর চালু করার কাজে ব্যবহার হয়।
৩) রাজপথ আলোকিত করার কাজে ইহা ব্যবহার হয়।
৪) রেডিও ইলেক্ত্রনিক্সে ইহা ব্যবহার করা হয়।

৩২। সাবস্টেশন কি?

উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।

৩৩। ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট

৩৪। সুইচগিয়ার কি?

উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার

৩৫। LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?

উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।

৩৬। কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?

উওরঃLT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার

৩৭। সার্কিট ব্রেকার কি?

উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।

৩৮। কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।

৩৯। LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?

উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।

৪০। PFI কি?

পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।

৪১। কেন PFI ব্যবহার করা হয়?

উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।

৪২। PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?

উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।

৪৩। PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?

উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা

৪৪। সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?

উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।

৪৫। সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?

উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।

৪৬। জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?

উওরঃ জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১
৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি
,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।

৪৭। কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?

উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।

01. ফ্যারান্টি ইফেক্ট কি? 
মিডিয়াম বা লং ট্রান্সমিশন লাইনে ওপেন সার্কিট বা লোড শুন্য অবস্থায় কিংবা অল্প লোডে চলার সময় প্রেরন প্রান্ত অপেক্ষা গ্রহন প্রান্তের ভোল্টেজের মান বেশি হতে দেখা দেয়। এই ঘটনা বা phenomenon কে ফেরান্টি ইফেক্ট বলে।

02. অটো ট্রান্সফরমার কী? 
অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই।

02. স্পেসিফিক রেজিস্ট্যান্স বা রেজিস্টিভিটি কি? 
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্য ও একক প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট কোন একটি পরিবাহী পদার্থের অথবা একক বাহু বিশিষ্ট কোন একটি ঘনক আকৃতির পরিবাহী পদার্থের দুটি বিপরীত তলের মধ্যবর্তী রোধ বা রেজিস্ট্যান্সকে উক্ত পরিবাহীর রেজিস্টিভিটি বা আপেক্ষিক রোধ বলে।

04. R.M.S মান কি? 
একটি সার্কিটে একটি নির্দিস্ট সময়ে কোন নির্দিস্ট পরিমান ডিসি (D/C) প্রবাহিত হলে যে পরিমান তাপ উৎপন্ন, সেই পরিমান তাপ উৎপন্ন করতে ঐ সার্কিটে উক্ত নির্দিস্ট সময়ে যে পরিমান এসি প্রবাহিত করা প্রয়োজন তাকে ঐ এসি (A/C) কারেন্টের RMS মান বলে। RMS value = 0.707 x Max. Value

05. রেজোন্যান্ট ফ্রিকুয়েন্সি কু? 
একটি AC সার্কিটে ইনডাকট্যান্স ও ক্যাপাসিট্যান্স এর মান যাই হোকনা কেন যে ফ্রিকুয়েন্সিতে ঐ সার্কিটের ইন্ডাকটিভ রিয়েকট্যান্স (XL) এবং ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স (XC) সমান হয়, সেই ফ্রিকুয়েন্সিকে রেজোন্যান্ট ফ্রিকুয়েন্সি বলে । একে fr দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

06. রীলে কি? 
রীলে এমন একটি সয়ংক্রীয় ডিভাইস, যা বৈদ্যুতিক সার্কিট এ কোন ফল্ট সংঘটিত হলে, সার্কিট এর প্রটেকটিভ ডিভাইস গুলো কে সয়ংক্রীয় ভাবে অপারেট করে এবং ফল্টযুক্ত অংশ কে ফল্টবিহীন অংশ হতে আলাদা করে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

07. ১০টি রিলের নাম লেখ 
১। প্রাইমারি রিলে 
২। সেকেন্ডারি রিলে 
৩। ডিরেকশনাল রিলে 
৪। ডিফারেন্সিয়াল রিলে 
৫। থার্মাল রিলে।
৬। ইলেক্ট্র থার্মাল রিলে 
৭। রিভার্স পাওয়ার রিলে 
৮। সলিনয়েড এন্ড প্লাঞ্জার রিলে 
৯। ডিসট্যান্স রিলে
১০। ওভার ভোল্টেজ ও ওভার কারেন্ট রিলে

07. রিভার্স পাওয়ার রীলে কি? 
***প্যারালেল অপারেশনে কোন অল্টারনেটরের ইনপুট কোন কারনে বন্ধ হলে বা অন্য কোন ত্রুটিতে ঐ অলটারনেটর যদি বাসবার হতে পাওয়ার নেয় অর্থাৎ উল্টাদিক হতে পাওয়ার নিয়ে অল্টারনেটরটি মোটর হিসাবে কাজ করে তখন যে রিলের মাধ্যমে প্রটেকশন দেয়া হয় তার নাম রিভার্স পাওয়ার রীলে। এ রকম অবস্থায় রিভার্স পাওয়ার রীলে এনারজাইজড হয় এবং ঐ অল্টারনেটরের সার্কিট ব্রেকার ট্রিপ করে সিস্টেমকে রক্ষা করে।

08. থার্মাল রীলে কি? 
যে রীলে কারেন্ট বৃদ্ধির ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সাড়া দেয়, তাকে থার্মাল রীলে বলে। এটা সাধারণত মোটর কন্ট্রোল সার্কিট, ব্যালান্স এবং আন-ব্যালান্স থ্রি-ফেজ সার্কিটে ব্যবহার করা হয়।

10. ডিফারেনশিয়াল রীলে কি? 
ডিফারেনশিয়াল রীলে এমন এক ধরনের ডিভাইস, যা দুই বা ততোধিক ইলেকট্রিক্যাল মান বা দিকের ভেক্টর পার্থক্য, যখন একটি আগে থেকেই নির্ধারিত মানের চেয়ে বেশি বা কম হয় তখন এই রীলে কাজ করে সিস্টেমকে বা ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রকে রক্ষা করে।
☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺

11. অ্যামিটার কে কিভাবে ভোল্টমিটারে রুপান্তর করবো?
উতরঃ অ্যামিটার শান্টকে খুলে ফেলে এর সঙ্গে উচু মানের রেজিস্টর সিরিজে সংযোগ করলেই হয়ে যাবে।


12. সুপার গ্রিড ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ ২৩০কেভি।

13. তার ও ক্যাবলের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ একটি বা অনেক গুলো কন্ডাক্টর কোর কে ইনসুলেটরে আবদ্ধ করলে তার তৈরি হয়।।
আবার দুটি বা তার বেশি তার কে একটি ইনসুলেটরে আবদ্ধ করলে ক্যাবল তৈরি হয়।


14. B type MCB কোথায় ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ফুল লোড কারেন্টের ৩ - ৫ গুন কারেন্টে ট্রিপিং করে বলে এটি বাসা বাড়িতে ব্যবহার করা হয়।


15. কাঠের পোল কে ট্রিটমেন্ট করা হয় কেন এবং কিভাবে ?
উত্তরঃ পোকার আক্রমন ও পচন রোধে একে আলকাতরা মিশ্রিত ক্রিয়োজোট তেল বা কপার ক্রোম আর্সেনিক ব্যবহার করা হয়।


16. সিনক্রোনাস মোটরের স্লিপ শূন্য কেন?
উত্তরঃ স্লিপ=( Ns - Nr)/ Ns যেহেতু সিনক্রোনাস মোটরের Ns = Nr। সুতরাং স্লিপ= ০।


17. সিনক্রোনাস মোটর বন্ধ হওয়ার একটি কারন কি?
উত্তরঃ লোড টর্ক অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেলে স্টেটর ও রোটর পোলের পারস্পারিক ম্যাগনেটিক কাপল পুরোপুরি বিলুপ্ত হয় ফলে মোটর টি থেমে যায়।

18. ইন্ডাক্টরের সাবট্রাকটিভ সিরিজ কেন করা হয়।
উত্তরঃ দুটি কয়েলের বিপরীতমুখি ফ্লাক্সের রেজালটেন্ট ফ্লাক্স নেওয়ার জন্য সাবট্রাকটিভ সিরিজ করা হয়।


19. অফ পিক আওয়ার বলতে কি বোঝ?
উত্তরঃ সাধারনত রাত ১১ টার পর থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত সময় কে অফ পিক আওয়ার বলে।


20. বাংলাদেশের তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়টি?
★১০টি।

21. বাংলাদেশের পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়টি?
★১টি

22. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা কত?
★২৩০ মেগাওয়াট।

23. সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোনটি?
★ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া)

24. বাংলাদেশের একমাএ পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির নাম কি?
★ কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র।

25. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?
★রাঙামাটি।

26. বাংলাদেশের আণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের নাম কি?
★রূপপুর আণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৬১)।

27. রূপপুর কোথায় অবস্থিত?
★পাবনা জেলায়।

28. বাংলাদেশের কোন জেলায় প্রথম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু হয়?

★নরসিংদী।

Besic Acknowledge in Electrical

২৫। ১ কিলোগ্রাম কাকে বলে? উত্তর : ফ্রান্সের স্যাভ্রেতে ইন্টারন্যাশনাল ওয়েটস অ্যান্ড মেজারসে রক্ষিত প্লাটিনাম ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি স...