২৫। ১ কিলোগ্রাম কাকে বলে?
উত্তর : ফ্রান্সের স্যাভ্রেতে ইন্টারন্যাশনাল ওয়েটস অ্যান্ড মেজারসে রক্ষিত প্লাটিনাম ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি সিলিন্ডারের ভরকে ১ কিলোগ্রাম বা কিলোগ্রাম বলে।
২৬। ১ কেলভিন কাকে বলে?
উত্তর : পানির ত্রৈধ বিন্দুর তাপমাত্রার ভাগকে ১ কেলভিন বা কেলভিন বলে।
২৭। ১ অ্যাম্পিয়ার কাকে বলে?
উত্তর : শূন্যস্থানে ১ মিটার দূরত্বে অবস্থিত অসীম দৈর্ঘ্যের এবং উপেক্ষণীয় বৃত্তকার প্রস্থচ্ছেদের দুটি সমান্তরাল সরল পরিবাহকের প্রত্যেকটিতে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহ চললে পরস্পরের মধ্যে প্রতিমিটার দৈর্ঘ্যে ২ ১০৭ নিউটন বল উৎপন্ন হয় তাকে ১ অ্যাম্পিয়ার বা অ্যাম্পিয়ার বলে।
২৮। ক্যান্ডেলা কাকে বলে?
উত্তর : ক্যান্ডেলা হচ্ছে সেই পরিমাণ দীপন তীব্রতা, যা কোনো আলোক উৎস একটি নির্দিষ্ট দিকে ৫৪০ ১০১২ হার্জ কম্পাঙ্কের এক বর্ণী বিকিরণ নিঃসরণ করে এবং ওই নির্দিষ্ট দিকে তার বিকিরণ তীব্রতা হচ্ছে প্রতি স্টেরেডিয়ান ঘনকোণে ওয়াট।
২৯। এক মোল কাকে বলে?
উত্তর : যে পরিমাণ পদার্থে ০.০১২ কিলোগ্রাম কার্বন- ১২ এ অবস্থিত পরমাণুর সমানসংখ্যক প্রাথমিক ইউনিট (যেমন- পরমাণু, অণু, আয়ন, ইলেকট্রন ইত্যাদি বা এগুলোর নির্দিষ্ট কোনো গ্রুপ) থাকে তাকে ১ মোল বলে।
৩০।'কিলোগ্রামে'র সংজ্ঞায় ব্যবহূত সিলিন্ডারটির উচ্চতা ও ব্যাস কত?
উত্তর : ব্যাস ৩.৯ cm এবং উচ্চতা ৩.৯ cm
৩১। ১ এক্সামিটার (১ Em) কত মিটারের সমান?
উত্তর : ১০১৮ m
৩২। ১ পেটামিটার (১ pm) কত মিটারের সমান?
উত্তর : ১০১৫ m
৩৩। ১ টেরাগ্রাম (১ Tg) কত গ্রামের সমান?
উত্তর : ১০১২ g
৩৪। ১ গিগাবাইট (১ GB) কত বাইটের সমান?
উত্তর : ১০৯ B
৩৫। ১ মেগাওয়াট (১ MW) কত ওয়াটের সমান?
উত্তর : ১০১৬ W
৩৬। ১ কিলোভোল্ট (১ KV) কত ভোল্টের সমান?
উত্তর : ১০৩ V
৩৭। ১ হেক্টোজুল (১ hJ) কত জুলের সমান?
উত্তর : ১০২ J
৩৮। ১ ডেকানিউটন (১ daN) কত নিউটনের সমান?
উত্তর : ১০১ N
৩৯। ১ ডেসিও'ম (১ d) কত ও'মের সমান?
উত্তর : ১০১
৪০। ১ সেন্টিসিটার (১ cm) কত মিটারের সমান?
উত্তর : ১০২ m
৪১। ১ মিলি অ্যাম্পিয়ার (১ mA) কত অ্যাম্পিয়ারের সমান?
উত্তর : ১০৩ A
৪২। ১ মাইক্রোভোল্ট (১ V) কত ভোল্টের সমান?
উত্তর : ১০৬ V
৪৩। ১ ন্যানোসেকেন্ড (১ ns) কত সেকেন্ডের সমান?
উত্তর : ১০৯ s
১। BR Powergen এর মিশন কি?
উত্তরঃ দেশের ক্রমর্বধমান বিদ্যুৎ চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে সরকারের গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন ।
২। BR powergen এর পাওয়ার প্লান্ট কোথায় অবস্থিত এবং কত মেগাওয়াটের?
উত্তরঃ a. শ্রীপুর ১৫০ মেঃওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
b. মিরসরাই ১৫০ মেঃ ওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
c. কড্ডা ১৫০ মেঃওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
৩। রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা কত? এবং এটি সুন্দরবন থেকে কত কিমি দূরে অবস্থিত ?
উত্তরঃ ১৩২০ মেগাওয়াট এবং ১৪ কি. মি.
৪। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত? এবং কত মেগাওয়াটের?
উত্তরঃ ময়মনসিংহ এবং ৫০ মেগাওয়াটের।
৫। আর্থিং কি?
অনাকাঙ্খিত বিদ্যুৎ থেকে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, সরাঞ্জাম ও মানুষ কে রক্ষা করার জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির মেটাল বা বাহিরাবরণ থেকে কারেন্টকে কোন পরিবাহী দ্বারা মাটিতে প্রেরণ করার ব্যবস্থা কে আর্থিং বলে।
৬।নিউট্রাল কি?
নিউট্রালের মধ্যে শুধু কারেন্ট থাকে। আর নিউট্রাল যদি না থাকে তাহলে সার্কিট ক্লোজ হবে না। আর ক্লোজ না হলে কারেন্ট ও প্রবাহিত হবে না। কারেন্ট নিউট্রালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং তা সিস্টেম কে সচল রাখে। নিউট্রাল কারেন্টের জন্য অপেক্ষাকৃত ছোট পথ প্রদান করে থাকে।
৭।আর্থিং কেন ব্যবহার করা হয়ে থাকে?
আর্থিং কে অনেকেই গ্রাউন্ডিং বলে থাকে। কোন কারনে লাইনে লিকেজ কারেন্ট হলে আর্থিং সেই লিকেজ কারেন্ট কে কোন প্রকার বিপদ না ঘটিয়ে তারের মাধ্যমে সহজে মাটিতে চলে যেতে সাহায্য করে।
৮।আর্থ করার প্রয়োজনীয়তা কি?
কোন প্রকার ত্রুটি হলে বা লিকেজ কারেন্টকে নিরাপদে প্রেরণ করার জন্য যাতে যন্ত্রপাতির ত্রুটিপুর্ন সার্কিট কে বিচ্ছিন্ন করতে পারে।
ভোল্টেজ সিস্টেমের যেকোন অংশে মাটির তুলনায় যেন নির্দিষ্ট থাকে তার ব্যবস্থা করা।
ত্রুটি বা সিস্টেমে সমস্যার কারনে যন্ত্রপাতির ভোল্টেজ যেন মাটির তুলনায় বিপদজনক পর্যায় না যায় তা নিশ্চিত করা।
৯।নিউট্রাল লাইনে শক করে না কেন?
অনেকের মাঝে প্রশ্ন থাকে যে, নিউট্রাল লাইন দিয়ে যদি বৈদ্যুতিক কারেন্ট ফেরত যায় তাহলে কারেন্ট শক করে না কেন???
আমরা এটা জানি যে বৈদ্যুতিক শকের মাত্রা নির্ভর করে বৈদ্যুতিক চাপ তথাঃ ভোল্টেজের উপর। তাহলে যেহেতু নিউট্রাল লাইনের ভোল্টেজ শূন্য এবং নিউট্রাল কে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আর্থের সাথে গ্রাউন্ডিং করা হয়ে থাকে, তাই এতে কোন বৈদ্যুতিক চাপ না থাকায় আমাদের শক লাগে না।
তবে হ্যা, এই কাজটি কখনো করতে যাবেন না কারন সিস্টেমে অনেক সময় ত্রুটি থাকার কারনে লাইনের ফল্ট কারেন্ট এর ভিতর দিয়ে কিছু লিকেজ ভোল্টেজ প্রবাহিত হতে পারে।
১০। আর্থিং এবং নিউট্রালের মাঝে প্রার্থক্য:
আর্থিং সরাসরি মাটির সাথে যুক্ত থাকে যেখানে নিউট্রাল লাইন সরাসরি পাওয়ার স্টেশন বা ট্রান্সফরমারে ফেরত যায়।স্বাভাবিক অবস্থায়, নিউট্রালে কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং তা অপেক্ষাকৃত ছোট পথ প্রদান করে যেখানে আর্থিং ব্যবহারকারিকে নিরাপত্তা প্রদান করে অর্থাৎ বিপদজনক পরিস্থিতিতে শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে দ্রুত বিদ্যুৎ মাটিতে প্রেরণ করে থাকে।
১১। আর্থিং রেজিস্ট্যান্স কত হওয়া দরকার?
বাসা-বাড়ীর জন্য সর্বোচ্চ ৫ ওহম হওয়া দরকার, এর বেশি হওয়া চলবে না।সাব-স্টেশন ও পাওয়ার লাইনের জন্য সর্বোচ্চ ১ ওহম হওয়া দরকার।ফেজ, নিউট্রাল ও আর্থ তারের স্টান্ডার্ড কালার বর্তমানে আন্তর্জাতিক নিয়মে ফেজ বা লাইভ তার কে বাদামি রংনিউট্রাল তারকে হালকা নীল রংএবং আর্থ তারকে সবুজ বা হলুদ এর অন্তরিত স্ট্রিপ করা হয়।
১২। বাসা-বাড়িতে আর্থিং করার নিয়মঃ
আসলে আর্থিং করার নিয়ম প্রয়োগভেদে আলাদা আলাদা। তবে বাসা-বাড়িতে আর্থিং করা হয় মাটিতে রড ঢুকিয়ে। মেইন ডিস্ট্রিবিউশন প্যানেলের নিউট্রালের সাথে রডের উপরের প্রান্তে তার ভালোভাবে যুক্ত করে আর্থিং করা হয়।সাধারণত বালু যুক্ত মাটি, শুকনো মাটি, পাথরে মাটিতে পাঁচ ফুটের বেশি গর্ত খুঁড়ে সেখানে পানি এবং লবনের মিশ্রন তৈরি করে দিতে হয়।এরপর ধাতুর প্লেট রেখে তার সাথে আর্থিং এর তার যুক্ত করে বাহিরে এনে মেইন ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ডের নিউট্রালের সাথে কানেক্ট করতে হয়। চিকন জি-আই পাইপ দিয়ে আর্থিং করা হয়ে থাকে।যেসব ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি বাহিরাবরণ ধাতুর তৈরি সেসব যন্ত্রপাতি বডি আর্থি করতে হয়। এছাড়া বাসাবাড়ি, দোকান, গ্রাহক পর্যায়ে লো-ভোল্টেজ(২২০/৪৪০)ভোল্টে গ্রাহকের জন্য আর্থ রেজিস্ট্যান্স ৫ ওহমের নিচে হতে হবে।
#PGCB_পরীক্ষার_জন্য_পাওয়ার_সেক্টর_গুরুত্বপূর্ণ_প্রশ্নোত্তর:
Copy & Past
১০০ টি তথ্যঃ
1.মোট উৎপাদন ক্ষমতাঃ ২২,৭৮৭মেগাওয়াট
2. দৈনিক মোট উৎপাদনঃ ১০,০০০-১২,০০০মেগাওয়াট
3. এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ উৎপাদিত হয়েছেঃ ১২,৮৯৩মেগাওয়াট
4. মোট পাওয়ার প্ল্যান্টঃ ১৩৭টি
5. মোট ডিস্ট্রিবিউশন লসঃ ৯.৩৫%
6. মোট ট্রান্সমিশন লস: ২.৮৫%
7. সবচেয়ে বড় পাওয়ার প্ল্যান্টঃ আশুগঞ্জ
8. বড়পুকুরিয়া কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ৫২৫ মেগাওয়াট
9.রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কোনটিঃ ইউরেনিয়াম-২৩৫
10. রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি সাপ্লাইয়ারঃ রাশিয়া
11. একবার জ্বালানি দিয়ে কত বছর চলবে রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রঃ ৬০ বছর
12. ২য় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় হবেঃ হিজলা, বরিশাল
13. CCPP কি?- কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট
14. সবচেয়ে কম খরচে কোন জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, ২.৮টাকা
15. ভারত থেকে কি পরিমাণ বিদ্যুৎ নিয়ে আসা হয়ঃ ১১৬০মেগাওয়াট
16. শীতকালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ মোট চাহিদার ৫০-৬০%
17. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ সিলেট
18. কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ রংপুর
19. কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কোন গ্রেডের কয়লা ব্যবহার করা হয়ঃ বিটুমিনাস/সাব-বিটুমিনাস
20. ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠান কয়টিঃ ৬টি
21. আরইবি আর পিবিএস কি একঃ না
22. পিবিএস কয়টিঃ ৮০ টি
23. HSD কীঃ HIGH SPEED DIESEL
24. HFO কী: HEAVY FUEL OIL
25. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার জেনারেট করা হয় কোন জ্বালানি দিয়ে? –প্রাকৃতিক গ্যাস(৬৩%)
26. বাংলাদেশ শতভাগ বিদ্যুৎয়িত হবেঃ ২০২১ সালে
27. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৫১০ কিলোওয়াট আওয়ার
28. জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ক্ষমতাঃ ১টি, ২৩০মেগাওয়াট
29. ৪০০ লেভি লাইন কয়টিঃ ৬টি
30. ৭৬৫ কেভি লাইন কোথায় হচ্ছেঃ ভুলতা
31. রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ১৩২০ মেগাওয়াট
32. মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১২০০ মেগাওয়াট
33. পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১৩২০ মেগাওয়াট
34. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ২*১২০০= ২৪০০ মেগাওয়াট
35. প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৩ সাল
36. দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৪ সাল
37. ২০২১ সালের মধ্যে বায়ুকল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের লক্ষ্যমাত্রাঃ ১৩৭০মেগাওয়াট
38. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৬২৮মেগাওয়াট
39. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রাঃ মোট ক্ষমতার ১০%
40. কুইক রেন্টাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ১৮৯০মেগাওয়াট
41. বিদ্যুৎ সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীঃ ৯৯%
42. মোট ট্রান্সমিশন লাইনঃ ১২,১১৯ সার্কিট কিমি
43. বিতরণ লাইনঃ ৫লক্ষ ৬০ হাজার কিমি
44. গ্রাহক সংখ্যাঃ ৩ কোটি ৬৪ লক্ষ
45. বাংলাদেশের বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সীঃ ৫০হার্জ
46. পিক লোড পাওয়ার প্ল্যান্ট কীঃ পিক টাইমে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের জন্যে যেসকল প্ল্যান্ট চালানো হয়।
47. অফ পিক ও অন পিক বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ 7000/11000MW
48. দেশের প্রথম বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র কোথায়ঃ জল্কুড়ি, নাঃগঞ্জ(৩ মেগাওয়াট)
49. ১ম HVDC সাবস্টেশনঃ ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া
50. ২য় HVDC সাবস্টেশনঃ দেবপুর, কুমিল্লা
51. সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রান্সমিশন লাইনঃ KHULNA-VERAMARA(353CKT KM)
52. হাই জেনারেশন , লো ডিমান্ড এরিয়াঃ সিলেট
53. লো জেনারেশন, হাই ডিমান্ড এরিয়াঃ রংপুর
54. সাবস্টেশন থেকে সাবস্টেশনে যোগাযোগের মাধ্যমঃ SCADA+PLCC
55. SCADA: SUPERVISORY CONTROL & DATA ACQUISITION
56. SREDA: SUSTAINABLE AND RENEWABLE ENERGY DEVELOPMENT AUTHORITY
57. NLDC: NATIONAL LOAD DISPATCH CENTRE
58. গ্রিডে ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাঃ ১৬,০০০ মেগাওয়াট
59. ইন্টারকানেক্টেড গ্রিড সংখ্যাঃ ১টি
60. ২০২১ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ২৪,০০০ মেগাওয়াট
61. ২০৩০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৪০,০০০ মেগাওয়াট
62. ২০৪০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৬০,০০০ মেগাওয়াট
63. LNG টার্মিনাল কোথায় হবেঃ মহেশখালী
64. পাওয়ার হাবঃ মহেশখালী, আশুগঞ্জ, পায়রা,ভেড়ামারা, মাতারবাড়ী
65. যমুনা নদীর উপর দিয়ে যে লাইন গেছে তার ভোল্টেজ কতঃ ২৩০ কেভি
66. ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুতের দামঃ ৫টাকা ৩৪ পয়সা
67. নেক্সট যেসব দেশ হতে বিদ্যুৎ আমদানি করা হবেঃ নেপাল, ভূটান
68. পিকিং পাওয়ার প্লান্ট কি ২৪ঘন্টা চলেঃ না, পিক টাইমে চলে
69. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ ঢাকা জোনে, ৩৯ টি
70. সবচেয়ে কম পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ রংপুর, ময়মনসিংহ, ৭ টি করে
71. সবচেয়ে বড় সোলার পাওয়ার প্ল্যাণ্টঃ ২৮ মেগাওয়াট,হিনলা, টেকনাফ
72. প্রথম আইসোলেটেড গ্রিডঃ হাতিয়া, নোয়াখালী
73. দেশের প্রথম বায়ুকলঃ সোনাগাজী, ফেনী
74. দেশের ২য় বায়ুকলঃ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
75. সাবস্টেশনে কত ভোল্টের ডিসি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়ঃ ১১০ ভোল্ট ডিসি
76. আপকামিং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পঃ সাঙ্গু নদী(১৪০মেগাওয়াট), মাতামুহুরি নদী(৭৫মেগাওয়াট)
77. পার ইউনিট সোলার কস্টঃ ১৬.১৪টাকা
78. পার ইউনিট কয়লা কস্টঃ ৭.৩৮ টাকা
79. পার ইউনিট গ্যাস কস্টঃ ২.৮ টাকা
80. পার ইউনিট ফার্নেস ওয়েল কস্টঃ ১১.৪৮ টাকা
81. পার ইউনিট জলবিদ্যুৎ কস্টঃ ১.৩২টাকা
82. কয়লা আমদানি করা হয় মূলতঃ ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া
83. দেশের প্রথম গ্যাস ইন্সুলেটেড সাবস্টেশন : ধানমন্ডি
84. ওয়েভ ট্রাপ কোথায় ব্যবহার করা হয়ঃ PLCC
85. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জেনারেটিং ভোল্টেজঃ ২২.০৫কেভি(আশুগঞ্জ)
86. ১ মেগাওয়াটে কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা চালাতে কয়লা লাগেঃ ১০ টন
87. COD: COMMERCIAL OPERATION DATE
88. DCT: DEPENDABLE CAPACITY TEST
89. RRT: RELIABILITY RUN TEST
90. পীক আওয়ারঃ বিকাল ৫ টা থেকে-রাত ১১টা
91. অফপিক আওয়ারঃ রাত ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা
92. ট্রান্সমিশন লাইনে যে কন্ডাক্টর ব্যবহার করা হয়ঃ ACCC/ACSR
93. একটি ৪০০ কেভি লাইনে ডিস্ক ইন্সুলেটর লাগে ঃ ২১ টি
94. গ্রিড রিংঃ ২ টি,ঢাকা, চট্টগ্রাম
95. আপকামিং সর্ববৃহত সুইচিং সাবস্টেসনঃ গোপালগঞ্জ
96. ব্রাউনআউট কিঃ পাওয়ার ঠিক থাকার পরেও ভোল্টেজের আপডাউন করলে
97. ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে কয়টি তার থাকেঃ ৫/৬টি
98. SUBSTATION –SUBSTATION যোগাযোগের জন্যেঃ OPTICAL GROUND WIRE
99. PGCB কার কাছে অপটিক ফাইবারের ব্যান্ডউইথ বিক্রি করেঃ জিপি সহ টেলিকম সেক্টর
100. ট্রান্সফর্মার ওয়েলের বাণিজ্যিক নামঃ পাইরানল
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উওর......
প্রশ্ন: VCB কাকে বলে??
উওর: VCB অর্থ Vacuum circuit breaker.11kv লাইন অন অফ করার জন্য যে সার্কিট ব্রেকার সাধারণত ব্যবহার করা হয় তাকে ভ্যাকুয়াম সার্কিট বেকার বা VCB বলে .
(অবশ্যই 500 এম্পিয়ার এর উপরে হতে হবে)
প্রশ্নঃ কোন ধরনের সুইচগিয়ারে ACB ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ (LT Switchgear) লো-ভোল্টেজ লাইনে ACB ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কত প্রকার এবং কি কি?
উওরঃ সাব-স্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়,
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB
প্রশ্নঃ HT/LT সুইচগিয়ারে কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ LBS, VCB, MCCB, MCB, ACB কি?
উওরঃ LBS (Load break switch)
MCB (Miniature circuit breaker)
MCCB (Moulded case circuit breaker)
ACB (AIR Circuit Breaker)
VCB (Vacuum Circuit Breaker)
প্রশ্নঃ বাস-বার কি?
উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(Aluminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।
প্রশ্নঃ কিসের উপরের ভিত্তে করে বাসবার সিলেকশন করা হয়?
উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।
প্রশ্নঃ কেন বাসবার সিলেকশনের ক্ষেত্রে কপার নেয়া হয়?
উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেশি এজন্য।
প্রশ্নঃ সাব-স্টেশন লাইনে CT & PT কিভাবে কানেকশন করা হয়?
উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয় ও
PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়।
প্রশ্নঃ CT কত প্রকার ও কি কি?
উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের,
Wound Current Transformer
Toroidal Current Transformer
Bar-type Current Transformer
প্রশ্নঃ CT 5P 20 30VA রেটিং মানে কি বোঝায়?
উওরঃ5= % of Error
P= Protection Class
20=Multiply by 20 line current
30VA= Barden of circuit breaker
প্রশ্নঃ CT & PT পার্থক্য কি?
উওরঃ
CT হলো হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে।
ও
PT হলো হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।
প্রশ্নঃ CT & PT তে কোন ধরনের রিলে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc..
প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা বেশি হয়ে থাকে কেন?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমার একটি স্ট্যাটিক ডিভাইস অর্থাৎ স্থির যন্ত্র। এতে কোন ঘূর্ণায়মান অংশ নেই, ফলে ঘর্ষণজনিত কোন ক্ষয় বা লস এতে নেই। অন্যান্য ঘূর্ণায়মান যন্ত্রের তুলনায় ট্রান্সফরমারে লস অনেক কম। তাই ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা সবচাইতে বেশি। ট্রান্সফরমারের কর্মদক্ষতা ৯৫%-৯৮% পর্যন্ত হয়ে থাকে।
প্রশ্ন- . ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে কেন?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের মোট লস= কোর লস + কপার লস। কোর লস নির্ভর করে ভোল্টেজ এর উপর এবং কপার লস নির্ভর করে কারেন্টের উপর, কিন্তু ট্রান্সফরমারের মোট লস কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ কোণের উপর নির্ভর করেনা। kW এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর বা কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী ফেজ এঙ্গেল জড়িত কিন্ত kVA এর সাথে পাওয়ার ফ্যাক্টর থাকেনা। এজন্য ট্রান্সফরমারের রেটিং kW এ না লিখে kVA লেখা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন- ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং কাকে বলে?
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্ত কি কি?
উত্তরঃ অনেক সময় ৩ ফেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার না করে তিনটি ১ ফেজ ট্রান্সফরমার এর সাহায্যে ৩ ফেজ সাপ্লাই দেয়া হয়, এই ব্যবস্থাকে ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং বলে।
ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং করার শর্তঃ
১) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর kVA রেটিং একই হতে হবে।
২) প্রতিটি ট্রান্সফরমার এর ভোল্টেজ রেটিং একই হতে হবে।
৩) সঠিক পোলারিটি অনুযায়ী সংযোগ দিতে হবে।
প্রশ্ন- অটো ট্রান্সফরমার সম্পর্কে লেখ। এর ব্যবহার লিখ।
উত্তরঃ অটো ট্রান্সফরমার এমন এক ব্যাতিক্রমি ট্রান্সফরমার যার মধ্যে কেবল একটি ওয়াইন্ডিং থাকে। ইহার কিছু অংশ প্রাইমারি আর কিছু অংশ সেকেন্ডারি, উভয় কয়েল ইলেকট্রিক্যাল ও ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত থাকে। তারপরও একে ট্রান্সফরমার বলা হয়, কারণ ইহার কার্যপ্রণালী দুই ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার এর মতই।
এর ব্যবহারঃ
১) ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ভোল্টেজ ঘাটতি পুরনে ইহা ব্যবহার করা হয়।
২) ৩-ফেজ ইন্ডাকশন মোটর চালু করার কাজে ব্যবহার হয়।
৩) রাজপথ আলোকিত করার কাজে ইহা ব্যবহার হয়।
৪) রেডিও ইলেক্ত্রনিক্সে ইহা ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।
প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃLT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার
প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।
প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?
উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।
প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।
প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?
উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?
উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।
প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?
উওরঃ
জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১
৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি
,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।
প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।
#Share করে রাখতে পারেন।
BRB/BBS এর standard আর এম অনুযায়ী কপার ক্যাবল কত Amp কারেন্ট বহন করতে পারবে।
*1.3 RM=22A
*2.5 RM=30A
*4 RM=39A
*6 RM=50A
*10 RM=69A
*16 RM=94A
*25 RM=125A
*35 RM=150A
*50 RM=195A
*70 RM=245A
*95 RM=300A
*120 RM=350A
*185 RM=460A
*240 RM=555A
*300 RM=640A
*400 RM=770A
*500 RM=900A
*630 RM=1030A
*800 RM=1165A
*1000 RM=1310A
সাবস্টেশন রিলেটেড জব ভাইবা তে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে তার কিছু আইডিয়া দেয়া হলো। পার্ট-১
সাবস্টেশন রিলেটেড প্রশ্ন এবং উওরঃ(পার্ট-১)
প্রশ্নঃ সাবস্টেশন কি?
উওরঃ সাবস্টেশন হচ্ছে পাওয়ার সিস্টেমের একটি অংশ যা বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, সঞ্চালন, বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ।
প্রশ্নঃ ১১কেভি সাবস্টেশনের কি কি ইকুপমেন্ট থাকে?
Ø ট্রান্সফরমার
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
Ø PFI প্লান্ট
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কি?
উওরঃ সুইচগিয়ার হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি,যা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করে থাকে।( রিলে,সার্কিট ব্রেকার,ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর ইত্যাদি)
প্রশ্নঃ সুইচগিয়ার কত প্রকার?
Ø LT সুইচগিয়ার
Ø HT সুইচগিয়ার
প্রশ্নঃ LT & HT সুইচগিয়ার বলতে কি বুঝ?
উওরঃ LT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের লো-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে LT সুইচগিয়ার বলে।
উওরঃ HT সুইচগিয়ারঃ
সাবস্টেশনের হাই-সাইডের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাকে সুইচিং,কন্ট্রোলিং এবং রক্ষা করার প্রক্রিয়াকে HT সুইচগিয়ার বলে।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার LT & HT ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ
LT সুইচগিয়ারঃ
MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার
HT সুইচগিয়ারঃ
VCB সার্কিট ব্রেকার
প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কি?
উওরঃ সার্কিট ব্রেকার হচ্ছে এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস, যা দ্বারা বৈদ্যুতিক সার্কিটকে সাপ্লাই এর সাথে সংযুক্ত ও বিচ্ছিন্ন করা যায়। তবে সার্কিট ব্রেকারের সবচেয়ে বড় কাজ হল,যখন অতিরিক্ত কারেন্ট বা ত্রুটিপুর্ন কারেন্ট লাইনে প্রবাহিত হয়,তা থেকে সার্কিটকে অটোমেটিক রক্ষা করা।
প্রশ্নঃ কি ধরনের সার্কিট ব্রেকার সাবস্টেশনে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ MCB, MCCB, ACB সার্কিট ব্রেকার, VCB সার্কিট ব্রেকার।
প্রশ্নঃ LT & HT সাইডের মেইন কাজ কি?
উওরঃ
HT সুইচগিয়ার মূলত ট্রান্সফরমার কে সাট-ডাউন করানো
LT সুইচগিয়ার মূলত লোড কে কন্ট্রোল করে অথবা রক্ষা করে।
প্রশ্নঃ PFI কি?
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট যা পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট করে।
প্রশ্নঃ কেন PFI ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ কারন আমাদের ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট এর কারনে একটি এঙ্গেল সৃস্টি হয় যা লস হিসাবে ধরা হয়।এই লস কে কমানোর জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রোভমেন্ট ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ PFI রেটিং কিভাবে নিতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৬০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ PFI স্টেপ কি এবং কিভাবে স্টপ সিলেকশন করতে হয়?
উওরঃ
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ১০০কেভি থেকে ২৫০কেভি পর্যন্ত তাহলে ৬ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ৩১৫কেভি থেকে ২০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ১টা
ট্রান্সফরমারের রেটিং যদি ২৫০০কেভি থেকে ৪০০০কেভি পর্যন্ত তাহলে ১২ স্টেপের ২টা
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে কিভাবে লোড বের করতে হয়?
উওরঃ ট্রান্সফরমারের রেটিং এর ৮০% হিসাবে নিতে হয়।
প্রশ্নঃ সাবস্টেশনে LT & HT সাইড কোন অংশ কে বলে?
উওরঃ ৩৩কেভি থেকে ১১কেভি পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় HT সাইড এবং ১১ কেভি থেকে ০.৪কেভি (৪০০ভোল্ট) পর্যন্ত ট্রান্সমিশন লাইন কে বলা হয় LT সাইড।
প্রশ্নঃ জেনারেশন পাওয়ার এবং ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারের রেটিং দেখাও?
উওরঃ
জেনারেশন পাওয়ারঃ ১১কেভি,৩৩কেভি,১৩২কেভি,২৩০কেভি,৪০০কেভি
ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়ারঃ ৪০০কেভি,২৩০কেভি,১৩২কেভি,৩৩কেভি,১১কেভি।
প্রশ্নঃ কেন ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে ৪০০০কেভির বেশি ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ কারন ৪০০০কেভি উপরের ট্রান্সফরমারের জন্য সার্কিট ব্রেকার নেই তাই ব্যবহার করা হয় না।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.