★১) ব্যাটারিতে সেপারেটর হিসেবে কী ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ সেপারেটর হিসেবে সিডার উড, গ্লাস, উলমেট, রাবার ইত্যাদি।
উত্তরঃ সেপারেটর হিসেবে সিডার উড, গ্লাস, উলমেট, রাবার ইত্যাদি।
★২) এডিশন ব্যাটারিতে + ও - হিসেবে প্লেট গুলোর মাঝখানে কি থাকে?
উত্তরঃ প্লেট গুলোর মাঝে এবোনাইটের শলাকা থাকে, যাতে শর্ট সার্কিট না হয়।
উত্তরঃ প্লেট গুলোর মাঝে এবোনাইটের শলাকা থাকে, যাতে শর্ট সার্কিট না হয়।
★৩) ট্রিকল চার্জ কি?
উত্তরঃ কোন সেলকে কম অ্যাম্পিয়ারে দীর্ঘক্ষণ ধরে চার্জ করাকে ট্রিকল চার্জ বলে।
উত্তরঃ কোন সেলকে কম অ্যাম্পিয়ারে দীর্ঘক্ষণ ধরে চার্জ করাকে ট্রিকল চার্জ বলে।
★৪) ড্রাইসেল এর সাইজ কয় ধরনের হয়?
উত্তরঃ তিন ধরনের ( ডি-টাইপ,, মিডিয়াম টাইপ,,, পেন্সিল টাইপ)
উত্তরঃ তিন ধরনের ( ডি-টাইপ,, মিডিয়াম টাইপ,,, পেন্সিল টাইপ)
★৫) ড্রাইসেল তৈরিতে কি কি মালামাল লাগে?
উত্তরঃ কার্বন দন্ড, দস্তা পাত্র, ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড, কার্বন গুড়া, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, চোষ কাগজ, কাডবোর্ড, পিচ।
উত্তরঃ কার্বন দন্ড, দস্তা পাত্র, ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড, কার্বন গুড়া, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, চোষ কাগজ, কাডবোর্ড, পিচ।
★৬) লেড এসিড সেলের বহিরাবরণ কিসের তৈরি?
উত্তরঃ এই বহিরাবরণ ব্যাকেলাইট, কঠিন রবার বা বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক অথবা কাচের তৈরি হয়।
★৭) সেকেন্ডারি সেলের কর্মদক্ষতা কয় ভাগে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ দুই ভাগে প্রকাশ করা হয়। ক) অ্যাম্পিয়ার আওয়ার খ) ওয়াট আওয়ার।
উত্তরঃ এই বহিরাবরণ ব্যাকেলাইট, কঠিন রবার বা বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক অথবা কাচের তৈরি হয়।
★৭) সেকেন্ডারি সেলের কর্মদক্ষতা কয় ভাগে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ দুই ভাগে প্রকাশ করা হয়। ক) অ্যাম্পিয়ার আওয়ার খ) ওয়াট আওয়ার।
★৮) নিকেল ক্যাডমিয়াম ব্যাটারিতে কী ইলেক্ট্রোলাইট ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ এই ব্যাটারিতে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে পটাশিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ এই ব্যাটারিতে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে পটাশিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
★৯) নিকেল ক্যাডমিয়াম ব্যাটারিতে + এবং - হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ পজেটিভ হিসেবে নিকেল হাইড্রো অক্সাইড ও নেগেটিভ হিসেবে ক্যাডমিয়াম হাইড্রো অক্সাইড।
উত্তরঃ পজেটিভ হিসেবে নিকেল হাইড্রো অক্সাইড ও নেগেটিভ হিসেবে ক্যাডমিয়াম হাইড্রো অক্সাইড।
★১০) এডিশন ব্যাটারির বহিরাবরণ কিসের তৈরি?
উত্তরঃ বহিরাবরণ বা পাত্রটি নিকেল প্রলেপ যুক্ত ইস্পাতের তৈরি।
উত্তরঃ বহিরাবরণ বা পাত্রটি নিকেল প্রলেপ যুক্ত ইস্পাতের তৈরি।
★১১) এডিশন ব্যাটারিতে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে ২১% পটাশিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড সলুশন ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে ২১% পটাশিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড সলুশন ব্যবহৃত হয়।
★১২) এডিশন ব্যাটারির আয়ু বাড়ানোর জন্য কি করা হয়?
উত্তরঃ আয়ু বাড়ানোর জন্য ২% বেরিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড যোগ করা হয়।
উত্তরঃ আয়ু বাড়ানোর জন্য ২% বেরিয়াম হাইড্রো-অক্সাইড যোগ করা হয়।
★১৩) এডিশন ব্যাটারিতে পরিবাহিতা বৃদ্ধির জন্য কি করা হয়?
উত্তরঃ পরিবাহিতা বৃদ্ধির জন্য উহার পজেটিভ প্লেট ১৭% গ্রাফাইট মিশ্রণ করা হয়।
উত্তরঃ পরিবাহিতা বৃদ্ধির জন্য উহার পজেটিভ প্লেট ১৭% গ্রাফাইট মিশ্রণ করা হয়।
★১৪) এডিশন ব্যাটারির পজেটিভ প্লেট হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ পজেটিভ প্লেট হিসেবে নিকেল হাইড্রো-অক্সাইড অথবা নিকেল পার-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ পজেটিভ প্লেট হিসেবে নিকেল হাইড্রো-অক্সাইড অথবা নিকেল পার-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
★১৫) লেড এসিড সেলে পজেটিভ হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ পজেটিভ হিসেবে লেড পার-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ পজেটিভ হিসেবে লেড পার-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
★১৬) ড্রাইসেলের ডিপোলাইজার হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ ডিপোলাইজার হিসেবে ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ ডিপোলাইজার হিসেবে ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
★১৭) সেল বা কোষ কি?
উত্তরঃ যে পাত্রের ভেতর রাসায়নিক দ্রব্য সঞ্চয় থাকের ফলে ভিতরে একপ্রকার ইলেক্ট্রোমোটিভ ফোর্সের সৃষ্টি হয়, তাকে সেল বা কোষ বা ব্যাটারি বলে।
উত্তরঃ যে পাত্রের ভেতর রাসায়নিক দ্রব্য সঞ্চয় থাকের ফলে ভিতরে একপ্রকার ইলেক্ট্রোমোটিভ ফোর্সের সৃষ্টি হয়, তাকে সেল বা কোষ বা ব্যাটারি বলে।
★১৮) লেড এসিড সেলে একটি নেগেটিভ প্লেট অতিরিক্ত ব্যবহৃত হয় কেন?
উত্তরঃ সেলের যান্ত্রিক শক্তি বৃদ্ধি এবং সেলের মদ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে হওয়ার জন্য এবং বিক্রিয়ার ফলে প্লেট যাতে বেকে না যায় এ জন্য একটি অতিরিক্ত নেগেটিভ প্লেট ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ সেলের যান্ত্রিক শক্তি বৃদ্ধি এবং সেলের মদ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে হওয়ার জন্য এবং বিক্রিয়ার ফলে প্লেট যাতে বেকে না যায় এ জন্য একটি অতিরিক্ত নেগেটিভ প্লেট ব্যবহৃত হয়।
★১৯) পূর্ণচার্জ অবস্থায় লেড এসিড সেলের ইএমএফ ও আপেক্ষিক গুরুত্ব কত থাকে?
উত্তরঃ সেলের ইএমএফ ২.২ ভোল্ট এবং আঃগুঃ থাকে ১.২৮০।
উত্তরঃ সেলের ইএমএফ ২.২ ভোল্ট এবং আঃগুঃ থাকে ১.২৮০।
★২০) নিকেল ক্যাডমিয়াম অ্যাল্কালাইন ব্যাটারি কী ধরনের কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ এই ব্যাটারিতে ডিজেল এবং গ্যাসোলিন ইঞ্জিন স্টার্ট দেয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ এই ব্যাটারিতে ডিজেল এবং গ্যাসোলিন ইঞ্জিন স্টার্ট দেয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
★২১) কিসের সাহায্যে ব্যাটারির আঃগুঃ মাপা হয়?
উত্তরঃ হাইড্রোমিটার এর সাহায্যে আঃগুঃ মাপা হয়।
উত্তরঃ হাইড্রোমিটার এর সাহায্যে আঃগুঃ মাপা হয়।
★২২) সেকেন্ডারি সেল কোথায় ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ক) টেপ রেকর্ডারে খ) ক্যালকুলেটর গ) ভিডিও ক্যামেরা।
উত্তরঃ ক) টেপ রেকর্ডারে খ) ক্যালকুলেটর গ) ভিডিও ক্যামেরা।
★২৩) ড্রাইসেল তৈরিতে কি কি মালামাল লাগে?
উত্তরঃ কার্বন দন্ড, দস্তা পাত্র, ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড, কার্বন গুড়া, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, চোষ কাগজ, কার্ড বোর্ড, পিচ।
উত্তরঃ কার্বন দন্ড, দস্তা পাত্র, ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড, কার্বন গুড়া, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, চোষ কাগজ, কার্ড বোর্ড, পিচ।
★২৪) লেড এসিড সেলে নেগেটিভ হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ নেগেটিভ প্লেট হিসেবে স্পঞ্জি লেড ব্যবহৃত হয়।
\
উত্তরঃ নেগেটিভ প্লেট হিসেবে স্পঞ্জি লেড ব্যবহৃত হয়।
\
★২৫) লেড এসিড সেলে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কি ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ লেড এসিড সেলে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে সালফিউরিক এসিড ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ লেড এসিড সেলে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে সালফিউরিক এসিড ব্যবহৃত হয়।
★২৬) লেড এসিড সেলে ইলেক্ট্রোলাইট এর অনুপাত কত থাকে?
উত্তরঃ লেড এসিড সেলে সালফিউরিক এসিড ও পানির অনুপাত (১ঃ৩) থাকে।
উত্তরঃ লেড এসিড সেলে সালফিউরিক এসিড ও পানির অনুপাত (১ঃ৩) থাকে।
★২৭) স্থানীয় ক্রিয়া কি?
উত্তরঃ ভেজাল দস্তার দন্ড নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড হিসেবে কাজ করার সময় ভেজাল পদার্থগুলো স্থানীয় ভাবে পজেটিভ ইলেক্ট্রোড হিসেবে কাজ করার সময় অনবরত দস্তার দন্ডকে ক্ষয় করতে থাকে। এ ধরনের দোষকে স্থানীয় ক্রিয়া বলে।
উত্তরঃ ভেজাল দস্তার দন্ড নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড হিসেবে কাজ করার সময় ভেজাল পদার্থগুলো স্থানীয় ভাবে পজেটিভ ইলেক্ট্রোড হিসেবে কাজ করার সময় অনবরত দস্তার দন্ডকে ক্ষয় করতে থাকে। এ ধরনের দোষকে স্থানীয় ক্রিয়া বলে।
★২৮) ডিপোলাইজার কি?
উত্তরঃ যে সকল কোষে নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড থেকে পজেটিভ ইলেক্ট্রোডের দিকে প্রবাহমান হাইড্রোজেনকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড দন্ড ব্যবহার করা হয়, উহাকে ডিপোলাইজার বলে।
উত্তরঃ যে সকল কোষে নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড থেকে পজেটিভ ইলেক্ট্রোডের দিকে প্রবাহমান হাইড্রোজেনকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড দন্ড ব্যবহার করা হয়, উহাকে ডিপোলাইজার বলে।
★২৯) প্রাইমারি সেল এর বৈশিষ্ট্য কি কি?
উত্তরঃ ক) বেশি কারেন্ট বা ভোল্টেজ পাওয়া যায় না।
খ) একবার ব্যবহার এর পর ফেলে দিতে হয়।
গ) এদের স্থায়িত্ব কম।
উত্তরঃ ক) বেশি কারেন্ট বা ভোল্টেজ পাওয়া যায় না।
খ) একবার ব্যবহার এর পর ফেলে দিতে হয়।
গ) এদের স্থায়িত্ব কম।
★৩০) পুর্ণচার্জ অবস্থায় ব্যাটারির আঃগুঃ কত?
উত্তরঃ পূর্নচার্জ অবস্থায় আঃগুঃ ১.৩ হয়।
উত্তরঃ পূর্নচার্জ অবস্থায় আঃগুঃ ১.৩ হয়।
★৩১) ডিসচার্জ এর সময় ব্যাটারির আঃগুঃ কত হয়?
উত্তরঃ ডিসচার্জ অবস্থায় আঃগুঃ ১.১ হয়।
উত্তরঃ ডিসচার্জ অবস্থায় আঃগুঃ ১.১ হয়।
★৩২) একটি সেলে ডিসচার্জ ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ সেলের ডিসচার্জ ভোল্টেজ ১.৮ হয়ে থাকে।
উত্তরঃ সেলের ডিসচার্জ ভোল্টেজ ১.৮ হয়ে থাকে।
★৩৩) পুরাতন ব্যাটারি কিভাবে চার্জ দেওয়া হয়?
উত্তরঃ পুরাতন ব্যাটারি দ্রুত চার্জিং এর মাধ্যমে চার্জ দেওয়া হয়।
উত্তরঃ পুরাতন ব্যাটারি দ্রুত চার্জিং এর মাধ্যমে চার্জ দেওয়া হয়।
★৩৪) দ্রুত চার্জিং এর সময় ব্যাটারি গুলো কি অবস্থায় থাকে?
উত্তরঃ দ্রুত চার্জ এর সময় প্যারালাল অবস্থায় থাকে।
উত্তরঃ দ্রুত চার্জ এর সময় প্যারালাল অবস্থায় থাকে।
★৩৫) ব্যাটারির রেটিং কিসে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ রেটিং অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে(Ah) প্রকাশ করা হয়।
উত্তরঃ রেটিং অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে(Ah) প্রকাশ করা হয়।
★৩৬) একটি ৬ সেলের ব্যাটারির নো লোড ভোল্টেজ কত হয়?
উত্তরঃ নো লোড ভোল্টেজ ১৩.২ ভোল্ট হয়ে থাকে।
উত্তরঃ নো লোড ভোল্টেজ ১৩.২ ভোল্ট হয়ে থাকে।
★৩৭) লেড এসিড সেলের অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে কর্মদক্ষতা শতকরা কত ভাগ?
উত্তরঃ কর্মদক্ষতা শতকরা ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ।
উত্তরঃ কর্মদক্ষতা শতকরা ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.