নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ প্লান্টঃ
পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট (এনপিপি) হল একটি বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট যা পরমাণু (পারমাণবিক) শক্তি বৈদ্যুতিক শক্তি রূপান্তরিত হয়।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্টে শক্তি উৎপাদক একটি পারমাণবিক (পরমাণু) চুল্লী। তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র মতো জীবাশ্ম জ্বালানি উপর অপারেটিং, কিন্তু পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট পারমাণবিক জ্বালানি (প্রধানত 233U, 235U। 239Pu) উপর কাজ করে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্টে শক্তি উৎপাদক একটি পারমাণবিক (পরমাণু) চুল্লী। তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র মতো জীবাশ্ম জ্বালানি উপর অপারেটিং, কিন্তু পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট পারমাণবিক জ্বালানি (প্রধানত 233U, 235U। 239Pu) উপর কাজ করে।
কি করে তৈরী হয় পারমানবিক বিদ্যুৎ?
পারমাণুর নিউক্লিয়াসে (কোরে) আবস্থিত আবদ্ধ শক্তিকে পারমাণিবিক শক্তি বলে। পরমাণুকে ভেঙ্গে এ শক্তিকে মুক্ত করে সেই শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।আসলে শক্তিটি আসে তাপ শক্তি হিসেবে। এ তাপ শক্তি পানিকে বাষ্পে পরিণত করে।
বষ্প-চাপ টারবাইন ঘুরেয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে থাকে। উৎপাদিত এ বিদ্যুতই হলো পাররমাণবিক বিদ্যুৎ। নিউক্লিয়ার ফিশন এবং নিউক্লিয়ার ফিউশন এ দুটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরমাণুস্থিত নিউক্লিয়াস থেকে এ শক্তি নির্গত হয়ে থাকে।
রুপপুর পারমাণুবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যে প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে
ইউরেনিয়াম-২৩৫(235U)-এর নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াঃ
আমাদের রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে। ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ (235U) থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে।
আমাদের রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে। ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ (235U) থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে।
উৎপাদিত শক্তিটি আসবে এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ এর ভর এবং বিক্রিয়ায় উৎপাদিত এক পরমাণু জেনন-১৪৩ (143Xe) ও এক পরমাণু স্ট্রনশিয়াম-৯০ (90Sr) এর ভরের পার্থক্য থেকে।ইউরেনিয়াম-২৩৫(235U)-এর নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াঃ
আমাদের রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে। ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ (235U) থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে। উৎপাদিত শক্তিটি আসবে এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ এর ভর এবং বিক্রিয়ায় উৎপাদিত এক পরমাণু জেনন-১৪৩ (143Xe) ও এক পরমাণু স্ট্রনশিয়াম-৯০ (90Sr) এর ভরের পার্থক্য থেকে।
আমাদের রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে। ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ (235U) থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে। উৎপাদিত শক্তিটি আসবে এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ এর ভর এবং বিক্রিয়ায় উৎপাদিত এক পরমাণু জেনন-১৪৩ (143Xe) ও এক পরমাণু স্ট্রনশিয়াম-৯০ (90Sr) এর ভরের পার্থক্য থেকে।
পারমানবিক বিদ্যুত কারখানায় কি থেকে বিদ্যুত তৈরী করা হয়? বিদ্যুতের কাঁচামাল কি?
কি থেকে বিদ্যুত উত্পাদন করা হয় ? বা এর কাচামাল কি ? তা বলার আগে কিছু বিষয় বলতে চাই তাহলো এইখানে যে নিউক্লিয়ার রি-একটর থাকে সেইখান থেকেই মূলত শক্তি উত্পন্ন করা হয় ! আর এর জন্য নিউক্লিয়াসের এক বিশেষ ক্ষমতা কাজে লাগানো হয় ! সেইটা হলো একটা নিউক্লিয়াসের মধ্যে যদি একটা নিউট্রন ছেড়ে দেয়া হয় তাহলে, তা ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যায় ! টুকরো হওয়ার পর এর মধ্যে আরো কিছু নিউট্রন থাকে সেগুলো যদি টুকরো নিউক্ল্যাসের মধ্যে ঢুকে পরে তাহলে, তা আবার বিভাজিত হয় এবং তার থেকে আবার নিউক্লিয়াস আর নিউট্রন আসে আর এভাবে চলতেই থাকে ! কিন্তু, লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আগে নিউক্লিয়াসের যেই ভর ছিল ভেঙ্গে যাওয়ার পর তার থকে কম কারণ ?আসলেই সেই বাকি ভরটুকু মোটেও ভ্যানিশ হয়ে যায়নি সেইটা যা হয়েছে তাহলো -শক্তিতে রুপান্তরিত হয়েছে !! আর সেই শক্তিই মূলত এই বিদ্যুত কেন্দ্রে কাজে লাগানো হয় ! তবে, প্রথম দিকে যেই নিউক্লিয়াসের যেই বিশেষ ধর্মের কথা বললাম তা কিন্তু, সব পরমানুর মধ্যে বিদ্যমান থাকেনা ! এর জন্য দরকার ইউরেনিয়াম-২৩৫ !তবে, প্রকৃতিতে ইউরিনিয়াম-২৩৫ সহজে পাওয়া যায়না (প্রকৃতির মাত্র ০.৭% হলো ইউরেনিয়াম-২৩৫ !) যা পাওয়া যায় তাহলো ইউরেনিয়াম-২৩৮ ! (এই ইউরেনিয়াম-২৩৫ দিয়ে আরো একটা জিনিস করা যায় তাহলো নিউক্লিয়ার বোমা যাকে সহজ ভাষায় এটমবোম বলে ! এই নিয়ে হিরোসিমা আর নাগাসাকির কথা আমরা নিশ্চয় শুনেছি ?
নিউক্লিয়ার রি-একটর যে শক্তি উত্পন্ন হয় তা দিয়ে কি করা হয় ? :
খুব সহজ কিন্তু, আগেই বলছি এইখানে ব্যাখা করা সম্ভব না! যতটুকু বলা যেতে পারে তা ইতি মধ্যেই বলেছে তাহলো- তাপ আর বাষ্প উত্পন্ন করে টারবাইন ঘুরানো আর সেই টারবাইন দ্বারা জেনারেটর চালানো আর তা থেকে করা হয় বিদ্যুত উত্পাদন !
" পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পারমাণবিক চুল্লিতে (Nuclear Reactor) তেজস্ক্রিয় আইসোটেপের দহনে তাপ উৎপন্ন হয় | উৎপন্ন তাপ বয়লার সিস্টেমের মাধ্যমে পানিকে বাষ্পীভূত করে | উৎপাদিত বাষ্প স্টিম টারবাইনকে সক্রিয় করে | টারবাইনের সঙ্গে যুক্ত অলটারনেটর (এক ধরনের জেনারেটর) বিদ্যুৎ উৎপাদন করে | অলটারনেটরের একটি বিশেষ অংশ মোটর, ইজ্ঞিন বা অন্য কোনো উপায়ে ঘোরালে পরিবর্তী বৈদ্যুতিক প্রবাহ (alternating current) সৃষ্টি হয় | এই ব্যবস্থা যান্ত্রিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপাণ্তরিত করে | পরমাণুর নিউক্লিয়াসকে ভেঙ্গে যে শক্তি পাওয়া যায় তাকে পারমাণবিক শক্তি বলে | ১৯০৫ সালে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন প্রমাণ করেন যে, পদার্থ ও শক্তি প্রকৃতপক্ষে অভিন্ন অর্থাৎ পদার্থকে শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায় এবং শক্তিকে রূপান্তরিত করা যায় পদার্থতে | m ভরবিশিষ্ট কোন পদার্থকে শক্তিতে রূপান্তরিত করলে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তার পরিমাণ E=mc² এখানে c, আলোকের বেগ = 300,000 km/sec. ফিশনের (Fission) শাব্দিক অর্থ বিভাজন | একটি ভারী পরমাণুকে দ্রুতগামী নিউট্রন দ্বারা ভেঙ্গে হালকা ভারের একাধিক পরমাণু ও শক্তি উৎপন্ন করার প্রক্রিয়াকে কাজে লাগানো হয় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে | "
ফিশন ও পারমাণবিক জ্বালানী ও চেইন রিয়েকশন:
ফিশনের (Fission) শাব্দিক অর্থ বিভাজন। একটি ভারী পরমাণুকে দ্রুতগামী নিউট্রন দ্বারা ভেঙ্গে হালকা ভারের একাধিক পরমাণু ও শক্তি উৎপন্ন করার প্রক্রিয়াকে কাজে লাগানো হয় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে (Nuclear Power Plant)। যে সকল তেজস্ক্রিয় পদার্থ এই ফিশন বিক্রিয়ায় অংশ নেয় তাদের ফিসাইল পদার্থ বা পারমাণবিক জ্বালানী বলা হয়। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার হয় ইউরেনিয়াম ২৩৫ আইসোটোপ। মজার ব্যাপার হচ্ছে তেজস্ক্রিয় কিছু আইসোটোপ আছে যেগুলো বিশেষ অবস্থায় নিজেরাই নিজেদের পরমাণুকে ভেঙ্গে তাপশক্তি বিকিরণ করে। Uranium 235 (92+143) একটি সুস্থিত (stable) তেজস্ক্রিয় পদার্থ যার প্রতিটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ৯২টি প্রোটন ও ১৪৩টি নিউট্রন আছে। ইহার পরমাণুতে বাহির থেকে একটি নিউট্রন ঢুকিয়ে দিলে তখন এটি ইউরেনিয়ামের অস্থিত (unstable) আইসোটোপ Uranium-236 -এ পরিণত হবে। এই আইসোটোপটি নিজের অস্তিত্ব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। তাই এর পরমাণুটি ভেঙ্গে দুটি সুস্থির (stable) পরমাণুতে (Krypton and Barium) পরিণত হবে। ভেঙ্গে যাওয়ার প্রাক্কালে পরমাণুটি প্রচুর তাপশক্তি উৎপন্ন করে দুটি অতিরিক্ত নিউট্রনকে মুক্ত করে দেবে। মুক্ত নিউট্রন দু’টি আবার ইউরেনিয়ামের নতুন দু’টি পরমাণুকে ভেঙ্গে প্রচুর তাপশক্তি উৎপন্ন করে চারটি নিউট্রনকে মুক্ত করে দেবে।
এইভাবে চলতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর অস্তিত্ব থাকবে। এই ধরণের রাসায়নিক বিক্রিয়াকে বলা হয় চেইন রিয়েকশন।
এইভাবে চলতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর অস্তিত্ব থাকবে। এই ধরণের রাসায়নিক বিক্রিয়াকে বলা হয় চেইন রিয়েকশন।
ফিসাইল পদার্থ:
যে সকল তেজস্ক্রিয় পদার্থ এই ফিশন বিক্রিয়ায় অংশ নেয় তাদের ফিসাইল পদার্থ বা পারমাণবিক জ্বালানী বলা হয় | পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার হয় ইউরেনিয়াম-২৩৫ আইসোটোপ | মজার ব্যাপার হচ্ছে তেজস্ক্রিয় কিছু আইসোটোপ আছে যেগুলো বিশেষ অবস্থায় নিজেরাই নিজেদের পরমাণুকে ভেঙ্গে তাপশক্তি বিকিরণ করে | পানির ব্যবহারের তারতম্যের উপর ভিত্তি করে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়: Pressurized Water Reactor ও Boiling Water রিয়েক্টর |
উপাদান :
1. পারমাণবিক চুল্লী
2. সঞ্চালন পাম্প
3. তাপ এক্সচেঞ্জার (বাষ্প জেনারেটর)
4. টারবাইন
5. পাওয়ার জেনারেটর
6. ইউরেনিয়াম জ্বালানী
1. পারমাণবিক চুল্লী
2. সঞ্চালন পাম্প
3. তাপ এক্সচেঞ্জার (বাষ্প জেনারেটর)
4. টারবাইন
5. পাওয়ার জেনারেটর
6. ইউরেনিয়াম জ্বালানী
পারমাণবিক চুল্লী:
পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট কি? এটি মূলত একটি কার্যকরী পারমাণবিক চুল্লী। এটি ভিতরে, শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়া সঞ্চালিত হয়। পারমাণবিক চুল্লী জ্বালানী সংমিশ্রণে নিক্ষেপ করা হয়, যেখানে ইউরেনিয়াম নিউট্রন একে অপরের সাথে প্রতিক্রিয়া করে, ।
ইউরেনিয়াম জ্বালানী:
পারমাণবিক কেন্দ্রে শক্তি উৎপন্ন করে এমন প্রধান পদার্থ ইউরেনিয়াম। ইউরেনিয়াম এখন তিনটি উপায়ে খনন করা হয়: খননের খনির দ্বারা খোলা পিট মাইনিং, খনি বন্ধ এবং ভূগর্ভস্থ লাইনিং। আধুনিক পদ্ধতি বিশেষ করে আকর্ষণীয়। ভূগর্ভস্থ কূপের মধ্যে leaching দ্বারা ইউরেনিয়াম নিষ্কাশন করার জন্য, সালফিউরিক এসিড একটি সমাধান ঢেলে দেওয়া হয়, এটি ইউরেনিয়াম সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং পাম্প আউট হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়াম রিজার্ভ রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া এবং কানাডা। কানাডা, জায়েই, ফ্রান্স এবং চেক প্রজাতন্ত্রের সবচেয়ে ধনী আমানত।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইউরেনিয়াম রিজার্ভ রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া এবং কানাডা। কানাডা, জায়েই, ফ্রান্স এবং চেক প্রজাতন্ত্রের সবচেয়ে ধনী আমানত।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলির খরচ:
একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ একটি সহজ প্রক্রিয়া নয়, এটি নির্মাণ করতে বড় ব্যয়ের এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন।
NPP এর অনেক খরচ রয়েছে - এলাকা, নির্মাণ, সরঞ্জাম প্রবর্তনের অপারেশন মধ্যে প্রস্তুতি খরচ (মূলধন খরচ গলাকাটা পরিমাণ, উদাহরণস্বরূপ, একটি পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট বাষ্প জেনারেটরের ডলার মূল্য 9-মিলিয়ন বেশী)। উপরন্তু, পারমাণবিক স্টেশনগুলির অপারেটিং খরচও প্রয়োজন, যার মধ্যে জ্বালানী ক্রয়, তার ব্যবহার খরচ, ইত্যাদি খরচ তো আছেই ।
বেশ কয়েকটি কারণে, পারমাণবিক কেন্দ্রের খরচ প্রায় আনুমানিক ভাবে হিসাব করা হয় দৃশ্যত, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি বেশ ব্যয়বহুল, কিন্তু,তারপর ও আমরা খুঁজে পেয়েছি,যে এটা অবিশ্বাস্যভাবে প্রয়োজনীয় এবং আমাদের জন্য উপযোগী।
NPP এর অনেক খরচ রয়েছে - এলাকা, নির্মাণ, সরঞ্জাম প্রবর্তনের অপারেশন মধ্যে প্রস্তুতি খরচ (মূলধন খরচ গলাকাটা পরিমাণ, উদাহরণস্বরূপ, একটি পারমাণবিক শক্তি প্ল্যান্ট বাষ্প জেনারেটরের ডলার মূল্য 9-মিলিয়ন বেশী)। উপরন্তু, পারমাণবিক স্টেশনগুলির অপারেটিং খরচও প্রয়োজন, যার মধ্যে জ্বালানী ক্রয়, তার ব্যবহার খরচ, ইত্যাদি খরচ তো আছেই ।
বেশ কয়েকটি কারণে, পারমাণবিক কেন্দ্রের খরচ প্রায় আনুমানিক ভাবে হিসাব করা হয় দৃশ্যত, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি বেশ ব্যয়বহুল, কিন্তু,তারপর ও আমরা খুঁজে পেয়েছি,যে এটা অবিশ্বাস্যভাবে প্রয়োজনীয় এবং আমাদের জন্য উপযোগী।
পারমাণবিক শক্তি এর উপকারিতা:
এটি অনেক বায়বহুল তবুও, পারমাণবিক শক্তির উন্নয়নের সমর্থকগণ ও পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলির সুস্পষ্ট সুবিধার কথা বলে। সুতরাং, বিশেষ করে, বিশ্ব পরমাণু সংস্থার সম্প্রতি খুব আকর্ষণীয় তথ্য দিয়ে তার রিপোর্ট প্রকাশিত করে ।
অন্যান্য আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, সুবিধার। যথা:
• বিদ্যুৎ উৎপাদনের স্বল্পতা;
• পারমাণবিক শক্তি পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা (শুধুমাত্র তাপ জল দূষণ ছাড়া);
• পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলির কঠোর ভূ-রেফারেন্সিংয়ের অভাবে বৃহৎ উত্সের জ্বালানী।
অন্যান্য আছে, কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, সুবিধার। যথা:
• বিদ্যুৎ উৎপাদনের স্বল্পতা;
• পারমাণবিক শক্তি পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা (শুধুমাত্র তাপ জল দূষণ ছাড়া);
• পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলির কঠোর ভূ-রেফারেন্সিংয়ের অভাবে বৃহৎ উত্সের জ্বালানী।
***পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের শীর্ষ পাঁচটি দেশ নিম্নরূপ:
1. ফ্রান্স।
2. জাপান।
3. রাশিয়া।
4. দক্ষিণ কোরিয়া
একই সময়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর 864 বিলিয়ন কিলোওয়াট উৎপাদন করে, বিশ্বের বিদ্যুতের ২0% পর্যন্ত উত্পাদন করে।
মোট 31 টি রাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনা করে। পৃথিবীর সব মহাদেশের মধ্যে মাত্র দুটি (অ্যান্টার্কটিকা এবং অস্ট্রেলিয়া) পারমাণবিক শক্তির সম্পূর্ণ মুক্ত।
1. ফ্রান্স।
2. জাপান।
3. রাশিয়া।
4. দক্ষিণ কোরিয়া
একই সময়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর 864 বিলিয়ন কিলোওয়াট উৎপাদন করে, বিশ্বের বিদ্যুতের ২0% পর্যন্ত উত্পাদন করে।
মোট 31 টি রাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনা করে। পৃথিবীর সব মহাদেশের মধ্যে মাত্র দুটি (অ্যান্টার্কটিকা এবং অস্ট্রেলিয়া) পারমাণবিক শক্তির সম্পূর্ণ মুক্ত।
*** রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে ২ হাজার ৪ শত মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরিকল্পিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। যা বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসেবে ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করবে।১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সহায়ক প্রকল্পের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, কর্মকর্তাদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণসহ অত্যাধুনিক বাসস্থান গড়ে তোলা হয়েছিল।১৯৭১ সালের পরেই অর্থের অভাবে পরিত্যক্ত হয় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প।
১। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বয়লারে পরিবর্তে কী থাকে?
উত্তর : পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বয়লারের পরিবর্তে নিউক্লিয়ার রিয়্যাকটর থাকে।।
২। পাওয়ার প্ল্যান্ট কী?
উত্তর : পাওয়ার প্ল্যান্ট বলতে আমরা একটি কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানকে বুঝি যেখানে যান্ত্রিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়।
৩। পাওয়ার স্টেশনে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিগুলাের নাম লিখ।
উত্তর : যন্ত্রপাতিগুলাে হচ্ছে- (ক) জেনারেটর, (খ) ট্রান্সফরমার, (গ) সুইচ গিয়ার, (ঘ) কন্ট্রোল গিয়ার ইত্যাদি।
৪। প্রাইমমুভারে ব্যবহৃত এনার্জি বা শক্তিগুলাে কী কী?
উত্তর : প্রাইমমুভারে ব্যবহৃত শক্তিগুলাে হলাে :
(ক) প্রাকৃতিক শক্তি, (খ) পানি শক্তি, (গ) জ্বালানি শক্তি, (ঘ) নিউক্লিয়ার শক্তি, (ঙ) সৌর শক্তি ইত্যাদি।
৫। প্রাইম মুভার কাকে বলে?
উত্তর : যে যন্ত্র নিজে ঘুরে এবং শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে তাকে প্রাইম মুভার বলে।
৬। থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কাকে বলে?
উত্তর : যে সকল পাওয়ার প্লান্টে জ্বালানি দহনের মাধ্যমে তাপ শক্তি উৎপাদন করে উহা বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে ব্যবহার করা হয় তাকে থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট বলে।
৭। “ট্যাপিং পয়েন্ট” কিসে থাকে?
উত্তর : ট্যাপিং পয়েন্ট সাধারণত ডিস্ট্রিবিউটরে থাকে।
৮। ট্রান্সমিশন ভােল্টেজ কিসের উপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়?
উত্তর : ট্রান্সমিশন ভােল্টেজ সর্বোচ্চ দক্ষতা, উন্নত রেগুলেশন এবং সর্বোপরি প্ল্যান্টের ইকনমিক দিকের উপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়।
৯। জ্বালানির উপর ভিত্তি করে পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রকারভেদের নামগুলাে লিখ।
উত্তর : পাওয়ার প্ল্যান্টকে জ্বালানির উপর ভিত্তি করে ছয় ভাগে ভাগ করা হয়। যথা।
(ক) বাষ্প বিদ্যুৎ কেন্দ্র, (খ) ডিজেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, (গ) গ্যাস টারবাইন বিদ্যুৎ কেন্দ্র, (ঘ) পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, (ঙ) পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও (চ) সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
১০ । রিসিভিং সাব স্টেশনের কাজ কী?
উত্তর : রিসিভিং সাব স্টেশনের কাজ হলাে জেনারেটরের উৎপাদিত 132 কেভি ভােল্টেজকে স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমারের সাহায্যে 33 কেভিতে রূপান্তর করে ফিডারের সাহায্যে পরবর্তী ডিস্ট্রিবিউশন সাব-স্টেশনে প্রেরণ করা।
***রূপপুর প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য মাইলস্টোনঃ
১৯৬১ : পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ।
১৯৬২-১৯৬৮: পাবনা জেলার ঈশ্বরদী থানার পদ্মা নদী তীরবর্তী রূপপুর-কে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্থান হিসাবে নির্বাচন এবং প্রকল্পের জন্য ২৬০ একর ও আবাসিক এলাকার জন্য ৩২ একর জমি অধিগ্রহণ।
১৯৬৯-১৯৭০ : ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাতিল করে দেয়।
১৯৭৭-১৯৮৬: একনেক কর্তৃক পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১২৫ মেগাওয়াট) নির্মাণ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প অনুমোদন, কিন্তু বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন বাতিল।
১৯৭৭-১৯৮৬: একনেক কর্তৃক পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১২৫ মেগাওয়াট) নির্মাণ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প অনুমোদন, কিন্তু বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন বাতিল।
১৯৮৭-১৯৮৮: জার্মানি ও সুইজারল্যান্ডের দুটি কোম্পানির দ্বিতীয়বার ফিজিবিলিটি স্টাডির আলোকে ৩০০-৫০০ মেগা-ওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের সুপারিশ।
১৯৯৭-২০০০ : বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ড. এম.এ ওয়াজেদ মিয়া কর্তৃক ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ।
২০০৯ : পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রাথমিক কার্যাবলী ও পারমাণবিক অবকাঠামো উন্নয়নের কার্যক্রম শুরু। এবং বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন ও রাশান ফেডারেশনের স্টেট এ্যাটমিক এনার্জি কর্পোরেশন (রোসাটোম)-এর মধ্যে 'পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার' বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ।
২০১০ : বাংলাদেশ সরকার এবং রাশান ফেডারেশন সরকারের মধ্যে ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষর। নভেম্বরে জাতীয় সংসদে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গ্রহণ।
২০১১ : বাংলাদেশ এবং রাশান ফেডারেশন সরকারের মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত আন্তরাষ্ট্রীয় সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর।
২০১৩ : অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের প্রথম পর্যায় কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন।
২০১৬: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের মূল পর্যায়ের কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং রাশান ফেডারেশন সরকারের মধ্যে স্টেট ক্রেডিট চুক্তি স্বাক্ষর।
১১। ক্যাবলের R.M মানে কি বোঝায়?
উওরঃ RM= Round conductor multi wire or stranded wire.
১২। কোন ধরনের সুইচগিয়ারে ACB ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ (LT Switchgear) লো-ভোল্টেজ লাইনে ACB ব্যবহার করা হয়।
১৩। সার্কিট ব্রেকার কত প্রকার এবং কি কি?
উওরঃ সাবস্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যভার করা হয়,
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB
উওরঃ সাবস্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যভার করা হয়,
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB
১২। HT/LT সুইচগিয়ারে কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।
উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।
১২। 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।
উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।
১২। 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।
উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।
১২। LBS, VCB, MCCB, MCB, ACB কি?
উওরঃ
LBS (Load break switch)
MCB (Miniature circuit breaker)
MCCB (Moulded case circuit breaker)
ACB (AIR Circuit Breaker)
VCB (Vacuum Circuit Breaker)
উওরঃ
LBS (Load break switch)
MCB (Miniature circuit breaker)
MCCB (Moulded case circuit breaker)
ACB (AIR Circuit Breaker)
VCB (Vacuum Circuit Breaker)
১২। বাস-বার কি?
উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(Aluminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।
উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(Aluminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।
১২। কিসের উপরের ভিত্তে করে বাস বার সিলেকশন করা হয়?
উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।
উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।
১৩।প্রশ্নঃ কেন বাসবার সিলেকশনের ক্ষেত্রে কপার নেয়া হয়?
উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেসি এবং লস কম হয়।
উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেসি এবং লস কম হয়।
১৪। CT & PT কি?
উওরঃ CT কারেন্ট ট্রান্সফরমার
উওরঃ CT কারেন্ট ট্রান্সফরমার
১৪।সাবস্টেশন লাইনে CT & PT কিভাবে কানেকশন করা হয়?
উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয়
PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়
উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয়
PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়
১৪। CT কত প্রকার ও কি কি?
উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের,
Wound Current Transformer
Toroidal Current Transformer
Bar-type Current Transformer
উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের,
Wound Current Transformer
Toroidal Current Transformer
Bar-type Current Transformer
১৪।CT 5P 20 30VA রেটিং মানে কি বোঝায়?
উওরঃ
5= % of Error
P= Protection Class
20=Multiply by 20 line current
30VA= Barden of circuit breaker
উওরঃ
5= % of Error
P= Protection Class
20=Multiply by 20 line current
30VA= Barden of circuit breaker
১৪।CT & PT কোন ধরনের ট্রান্সফরমার?
উওরঃ CT & PT হচ্ছে ইন্সট্রোমেন ট্রান্সফরমার
উওরঃ CT & PT হচ্ছে ইন্সট্রোমেন ট্রান্সফরমার
১৪। CT & PT প্রার্থক্য কি?
উওরঃ
হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে।
হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।
উওরঃ
হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে।
হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।
১৪। CT & PT তে কোন ধরনের রিলে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc.
উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc.
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.